https://gocon.live/

প্রযুক্তি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রযুক্তিবিশ্বের কর্ম-সম্ভাবনাময় ডাটা সায়েন্স

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রযুক্তিবিশ্বের কর্ম-সম্ভাবনাময় ডাটা সায়েন্স চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রযুক্তিবিশ্বের কর্ম-সম্ভাবনাময় ডাটা সায়েন্স
 

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রযুক্তিবিশ্বের কর্ম-সম্ভাবনাময় ডাটা সায়েন্স


ইন্টারনেট বিশ্বে ২.৫ কুইন্ট্রিল বাইটস তথ্য প্রতিদিন সৃষ্টি হয়, যেখানে প্রতি সেকেন্ডে ৮৬,৬৩১-এর বেশি সার্চ ইন্টারনেটে হয়। সার্চইঞ্জিন গুগল প্রতি সেকেন্ডে ৮০ হাজারের বেশি সার্চ সম্পন্ন করে এবং টুইটারে ৮,৮৩৮- এর বেশি টুইট হয়। অর্থাৎ, প্রতি বছর ইন্টারনেটজুড়ে বিলিয়ন বিলিয়ন তথ্য বা ডাটা উৎপন্ন হয়, যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসায় থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে তথ্য বিজ্ঞান বা ডাটা সায়েন্সের সম্ভাবনা এবং কাজের পরিব্যপ্তি বিস্তৃত করে চলছে। এ ধরনের অসংখ্য ডাটা বা তথ্য পৃথিবীজুড়ে বিভিন্নভাবে বিদ্যমান, যা প্রযুক্তিগতভাবে সুষ্ট প্রয়োগ করে পৃথিবীর মানুষ,পরিবেশ, প্রাণী, প্রতিষ্ঠান সব বিষয়ে উন্নত ও দ্রুত সেবা দেয়া সম্ভব।


ডাটা সায়েন্স কী


ডাটা সায়েন্স হচ্ছে তথ্যের গভীরতা বুঝতে পারা ও তা থেকে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নেয়া এবং সম্ভাবনা থেকে কি সুযোগ তৈরি করা সম্ভব তার একটি প্রযুক্তিভিত্তিক সামগ্রিক পরিসংখ্যানগত কার্য সম্পাদন কৌশল। বিশেষ করে প্রযুক্তির এই আধুনিকতার স্পর্শে ব্যবসা-বাণিজ্য কতটা লাভজনক ও দীর্ঘস্থায়ী করা যায় এবং নিত্য-নতুন সমস্যাগুলো তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের মাধ্যমে কতটা সহজে সমাধান করা যায় তার একটি প্রযুক্তিগত উপায়। এক গবেষণায় উঠে আসে, ডাটা সায়েন্টিস্টদের মধ্যে ৩২ শতাংশ গণিত ও পরিসিংখ্যানে উচ্চতর ডিগ্রিধারী, কমপিউটার বিজ্ঞানে ১৯ শতাংশ এবং বিভিন্ন প্রকৌশলীর মধ্যে ১৬ শতাংশ রয়েছেন।


কেনো ডাটা সায়েন্স


আমরা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সময়ে বাস করছি। এই সময় হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এবং বিগ ডাটার যুগ। নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং বাজারে নিত্যনতুন প্রোডাক্টের প্রয়োজনে ডাটা বা তথ্যের ব্যবহার বেড়ে যাচ্ছে, যা ইন্টারনেটে বছরে প্রায় ৯০০ কুইন্ট্রিল বাইটসের কাছাকাছি। একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ডাটা বা তথ্য-উপাত্তের ভেতরগত অবস্থা, সম্ভাবনা এবং তা প্রতিষ্ঠানের জন্য কীভাবে সফলতা নিয়ে আসতে পারে তার পরিসংখ্যানগত ও বাস্তবিক বিশ্লেষণ রিপোর্ট দিয়ে সহায়তা করেন একজন ডাটা সায়েন্টিস্ট। ডাটা সায়েন্সের অনেক ধাপ আছে। সবগুলো ধাপে অনেকজন সবগুলো বিষয় সফটওয়্যার ও নিজের সমৃদ্ধময় প্রায়োগিক জ্ঞান ব্যবহার করে বিশ্লেষণ করে সহায়তা করেন। ডাটা পর্যবেক্ষণ করে কাজ করার ফলে প্রোডাক্ট উদ্ভাবন দ্রুত হয়, ব্যবসায়ের দক্ষতা বাড়ে, রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টের উন্নয়ন এবং ভালো একটি প্রোডাক্ট তৈরির সম্ভাবনা তৈরি হয়। এছাড়া সঠিক ডাটা আপনার প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং প্রসার সহজ করে ক্রেতার অবস্থা ও দরকারের ওপর নর্ভর করে, ক্রেতা ধরে রাখতে ও নতুন তৈরি করা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ায় ভূমিকা রাখে। আপনার উদ্ভাবনী শক্তি ভালো করে ক্রেতার জীবন সহজ করতে সাহায্য করে। স্ট্যাটিস্টার রিপোর্ট মতে, বিগ ডাটা এবং বিজনেস অ্যানালাইসিস মার্কেট আয় ২০১৯ সালে ১৮৯.১ বিলিয়ন ডলারের এবং ২০২২ সালে তা ২৭৪.৩ বিলিয়ন ডলার হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়িক সেক্টরে ডাটার সম্ভাবনা ব্যাপক আকারে প্রতিষ্ঠিত, নেটফ্লিক্স ডাটা ব্যবহার করে কাস্টমার ধরে রাখার বিষয়ে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার খরচ রক্ষা করেছে। এন্ট্রাপ্রেনারডটকমের তথ্যমতে, ডাটার ব্যবহার ব্যবসায়িকভাবে ৮-১০ শতাংশ লাভ বৃদ্ধি করে। আমেরিকার বিখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, ৭০ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করেন, ডাটার সমৃদ্ধময়তা ব্যবসায়ের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং ৯৫ শতাংশ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অসন্নিবেশিত ডাটা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন পরে, তাই ডাটা সায়েন্স কর্মক্ষেত্রের বিষয়ে আসলে দরকার। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে শুধু ২০২০ সালেই ১.৫ লাখের মতো ডাটা সায়েন্স সম্পর্কিত চাকরির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৬২ শতাংশ বেড়েছে। ‘গ্রেট লার্নিং’র তথ্যমতে, শুধু দক্ষতার অভাবে ভারতে ডাটা সায়েন্স নির্ভর ৯৭ হাজার কর্মপদ খালি ছিল।


ডাটা সায়েন্স সেক্টর সম্পর্কিত কর্মসংস্থান


‘হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ’ মনে করে, ২১ শতকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় চাকরি হবে ‘অ্যাপ্লাইড স্ট্যাটিস্টিয়ান’। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘আইবিএম’ ২০২০ সাল সম্পর্কে বলেছে, ডাটা সায়েন্টিস্টের চাহিদা ২৮ শতাংশ বেড়ে যাবে এবং তাদের গড় বেতন ১০৫,০০০ ডলার হবে। ৫৯ শতাংশ ডাটা সায়েন্স সম্পর্কিত চাকরি হবে ফিন্যান্স, সার্ভিস এবং তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক। শুধু ২০২০ সালে ৭ লাখের ওপর ডাটা সায়েন্টিস্ট, ডাটা ডেভেলপার এবং ডাটা ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন। এদিকে বিশ্বে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবনী কাজ বেগবান, সেখানে একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ শুরুর আগেই ডাটা বা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সে ব্যবসায়ের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ ধারণা করার প্রয়োজনে ডাটা সায়েন্সের ব্যাপকতা বেড়ে চলছে, কিন্তু সেই অনুযায়ী ডাটা সায়েন্টিস্ট তেমন তৈরি হয়নি। ডাটা সায়েন্স নির্ভর কিছু কর্মপদের কথা এখানে তুলে ধরা হয়েছে।


ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর


সংগৃহীত ডাটা বা তথ্য সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করে প্রতিষ্ঠানের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। একজন ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বিভিন্ন সফটওয়্যার কিংবা টুল ব্যবহার করে তথ্য বা ডাটা ভবিষ্যতের বিশ্লেষণের জন্য সংরক্ষণ, নিরাপত্তা এবং ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন এবং ব্যবহারকারীদের জন্য তথ্য সহজে ব্যবহারযোগ্য কি না তা নিশ্চিত করেন।


ডাটা আর্কিটেক্ট


একজন ডাটা আর্কিটেক্ট কোম্পানির জন্য জটিল তথ্য বা ডাটাবেজ তৈরি, তা নিয়ন্ত্রণ এবং কাঠামোগত সন্নিবেশ ও ইনস্টলের ডিজাইন প্রস্তুতের কাজ করেন।


ডাটা ইঞ্জিনিয়ার


ডাটা সায়েন্সে এ সেক্টরের কাজ করা ব্যক্তিরা ডাটা বা তথ্যের আর্কিটেক্ট ডিজাইন অনুযায়ী কাঠামোগত ডাটাবেজ তৈরি, মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নয়নের কাজ বিশেষত ধরনের ডাটা প্রসেস করেন। ডাটা ইঞ্জিনিয়ার মূলত প্রাথমিক পর্যায়ের ডাটা বা তথ্য নিয়ে কাজ করে যেখানে মেশিন বা তথ্যের ভুলও বিদ্যমান থাকে এবং তথ্য কোড হিসেবেও উপস্থাপিত হতে পারে।


ডাটা ভিজ্যুয়ালাইজার


ডাটা বা তথ্য টেক্সট আকারে প্রকাশিত হলে তা বিস্তারিত উপস্থাপন প্রাণবন্ত করে না, তাই ইনফোগ্রাফিক, চার্ট কিংবা ছবি ব্যবহার ডাটা বা তথ্যের উপস্থাপন সুন্দর করতে দারুণ ভূমিকা রাখে। তাই ডাটা সায়েন্সের একটি পর্যায়ে তথ্য সঠিক উপস্থাপনের কাজ এদের দায়িত্ব।


ডাটা ইকোলজিস্ট


যখন নির্দিষ্ট ফাইল খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পরে সিস্টেমে অতিরিক্ত ডাটা বা তথ্য-উপাত্ত থাকায়, তখন একজন ডাটা ইকোলজিস্ট পাবলিক এবং প্রাইভেট ক্লাউডে তথ্য বা ডাটা তৈরি ও নিয়ন্ত্রণ করে, যা সামগ্রিক কর্মকান্ডে গতি আনে।


মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার


নির্দিষ্ট জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োগ করে মেশিন এবং সিস্টেম ডেভেলপ করে মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার। তারা নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম বা কোড তৈরি করে, যা মেশিনের সহায়তায় তথ্য বা ডাটার ভিত্তিতে সুচারুভাবে কাজ সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। এ পদ্ধতিতে একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তির ব্যক্তিগত ইচ্ছা যাচাই করে সে অনুযায়ী তাকে ডাটা বা তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ করে সহায়তা করার পদ্ধতি ঠিক করে।


কোয়ান্টিটিভ অ্যানালিস্ট


বিনিয়োগ, মূল্য নির্ধারণ এবং প্রশাসন সম্পর্কিত বিষয় গাণিতিক এবং পরিসংখ্যানগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া কোয়ান্টিটিভ অ্যানালিস্টদের কাজ। তাকে ডাটা মাইনিং এবং অ্যানালাইসিস এবং অর্থ সম্পর্কীয় বিষয়ে অবশ্যই ভালো দক্ষ হতে হয়। তাকে প্রারম্ভিক তথ্য- উপাত্তকে ব্যবসায়িক কৌশলে ব্যবহার করতে হয়।


একজন ডাটা সায়েন্টিস্টের যে দক্ষতাগুলো থাকা প্রয়োজন


একজন ডাটা সায়েন্টিস্ট হতে হলে আপনাকে গণিত, প্রোগ্রামিং এবং পরিসংখ্যানের মতো বিষয়গুলোতে নিজেকে দক্ষ করে তোলার চেষ্টা করতে হবে। কারণ ডাটা সংরক্ষণ, ব্যবহার এবং সঠিক প্রয়োগ নিয়ে প্রযুক্তিতে ডাটা বা তথ্যে বিশাল জগৎ বিদ্যমান।


পরিসংখ্যান ও সম্ভাব্যতা যাচাই কৌশল আপনি যদি ডাটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে ডাটা বা তথ্যের রহস্য উন্মোচন বা বিষয়ের গভীরতা বুঝার ক্ষমতা ও জ্ঞান থাকা আবশ্যক। একাধিক বিষয় থাকলে তার মধ্যে তুলনামূলক পার্থক্য নির্ণয় এবং অন্তর্নিহিত সম্পর্কের নির্ভরতা নিরূপণ করা। অ্যালগরিদম, অন্তর্নিহিত তথ্য এবং জ্ঞান থেকে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে পরিসংখ্যানগত তথ্য উপস্থাপন করা। যাতে কোনো ব্যবসায় কিংবা উদ্যোগটি কতটা সফল হতে পারে কিংবা অতীতে কী অবস্থা ছিল অথবা ভবিষ্যতে সম্ভাবনা কেমন এরকম আরও অনেক রকম বিষয়ে সহজে একটা তথ্যে নির্ভর হওয়া যায়।


বাংলাদেশে ডাটা সায়েন্স ও সায়েন্টিস্টের সম্ভাবনা


ডাটা লেভেলিং, প্রসেসিং বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আগামীতে আয়ের অন্যতম উৎস হতে পারে। কারণ বিশ্বজুড়ে ডাটা সায়েন্সের গ্রহণযোগ্যতা এবং কাজ দিন দিন বেড়ে চলছে। এজন্য দক্ষ জনশক্তি এবং সঠিক প্রশিক্ষণ দরকার। এছাড়া বাংলাদেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষের বাস। ডিজিটাল মার্কেটিং, প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায়ের প্রসার, ডাটা ব্যবহার করে ব্যবসায়িক উদ্যোগ বা সেবা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই ডাটা সায়েন্সের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। এছাড়া দেশের মানুষের ডাটা নিরাপত্তা এবং তথ্য সংরক্ষণে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সরকার ‘টিয়ার ফোর ডাটা সেন্টার’ গাজীপুরের কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কে স্থাপন করেছে। চীনের জেডটিই করপোরেশনের সহায়তায় তৈরি এটি বিশ্বের অষ্টম বৃহৎ ডাটা সেন্টার। ডিজি বাংলা টেকের সূত্রমতে, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানান, যারা ডাটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করছেন তাদের জন্য ‘আমার সরকার’ নামে ডাটা অ্যানালিটিক সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে আইসিটি বিভাগ। এছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাটা অ্যানালিটিক্স ল্যাব এবং ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ডাটা লেভেলিং ও ইমেজ প্রসেসিং প্রশিক্ষণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারের লক্ষ্য ২০২১ সালের মধ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় ডাটা সায়েন্টিস্ট বা বিশেষজ্ঞ তৈরি করা। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ঢাকায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ডাটা বিশ্লেষণ ও প্রসেসিংয়ের জন্য একটি ডাটা বিশ্লেষণ ল্যাব স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে সরকার ‘ডাটা প্রাইভেসি, প্রটেকশন অ্যান্ড ডাটা লোকালাইজেশন’ আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে। চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষিসহ আরও অনেক বিষয়ে ডাটা বা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দেয়া এই ডাটা সায়েন্স বা বিজ্ঞানের কল্যাণে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আরও সহজ হয়ে উঠবে এবং ডাটা সায়েন্টিস্টদের কর্মক্ষেত্রের জন্য দারুণ সম্ভাবনার একটি দেশ হতে পারে








০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।