গ্রাফিক্স কার্ড কেনার আগে জেনে নিন
গ্রাফিক্স কার্ড হলো মাদারবোর্ডের সাথে সংযুক্ত এমন একটি ডিভাইস, যা এক বা একাধিক মনিটরে দেখার জন্য ভিডিও আউটপুট তৈরি করে এবং অন্যান্য ডিভাইস যেমন ক্যাপচার কার্ড, টিভি, হোম থিয়েটার, মিউজিক সিস্টেম ইত্যাদি এ ভিডিও দেখানোর কাজে সাহায্য করে। আজকাল গ্রাফিক্স কার্ডের সাথে ইন্টিগ্রেটেড সাউন্ড ডিভাইস থাকে। ফলে ভিডিওর পাশাপাশি অডিও আউটপুটও পাওয়া যায়।
বিশ্বের কমপিউটার এবং টেকনোলজির সব প্রতিযোগিতাই দুই গ্রুপে বিভক্ত। অপারেটিং সিস্টেমে যেমন উইন্ডোজ বনাম লিনআক্স, প্রসেসরের ক্ষেত্রে ইন্টেল বনাম এএমডি। তেমনি গ্রাফিক্স কার্ড দুনিয়াও দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে আছে এটিআই আর এনভিডিয়ার সৌজন্যে। অনেকেই গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে গিয়ে দ্বন্দ্বে ভোগেন কোনটি আসলে ভালো। এটিআই নাকি এনভিডিয়া। প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট অনেকেরই বিশ্বাস চলমান সব প্রতিযোগিতার মধ্যে এটিআই আর এনভিডিয়ার চলমান যুদ্ধই সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয়। কেননা গত প্রায় ১৫ বছর ধরেই কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলছে না। যদিও এখন আর এটিআই বলে ডাকার উপায় নেই। কেননা ২০০৬ সালে এএমডি কানাডিয়ান এটিআই কোম্পানিকে কিনে নেয়। যদিও প্রথম আধুনিক গ্রাফিক্স কার্ড তৈরির কৃতিত্বটা আসলে এনভিডিয়ারই, মডেল ছিল জিফোর্স ২৫৬। তারপর এটিআই বের করে রেডিয়ন ২০০০ সিরিজ। সেই থেকে শুরম্ন, এখনও চলছে। আজ এটিআই এগিয়ে তো কাল এনভিডিয়া।
ভেবে অবাক হবেন গ্রাফিক্স কার্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অনেক। কি ভাবছেন? আজ পর্যন্ত এটিআই, এনভিডিয়া আর ইন্টেল এইচডি গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়া অন্য কিছুই শুনা যায় না তেমন। জিপিইউ বা প্রসেসর চিপ তৈরি করে মূলত এএমডি, এনভিডিয়া আর ইন্টেল। সেটাকে কাজে লাগিয়ে কার্ড বানায় এটিআই, এমএসআই, আসুস, বায়োস্টার, ফক্সকন, গিগাবাইট, এক্সএফএক্স, স্যাফায়ার ইত্যাদি কোম্পানি।
এএমডি : ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানি বাজারে অনেক এগিয়ে আছে তাদের অত্যাধুনিক ডিভাইসগুলোর কারণে। গত বছরগুলোতে মার্কেটে এদের অবদান তুলনামূলকভাবে বেড়েছে। এরা মাইক্রোপ্রসেসর, চিপসেট,
০ টি মন্তব্য