কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গল্প তৈরি করছে বা ছবি তৈরি করছে যা সত্য এবং মিথ্যার মিশ্রণ। এইসব গল্প ও ছবি সংকলিত করে সংবাদ হিসেবে অনেকেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে।
নিউজগার্ড, ভুয়া তথ্য ট্র্যাক করার সংস্থা, রিপোর্ট করেছে যে গত মে থেকে এআই জেনারেটেড ভুয়া খবর ছড়ানোর হার ১০০০ শতাংশ বেড়েছে। ভুয়া নিউজ ওয়েবসাইটের সংখ্যা ৪৯ থেকে ৬০০-তে দাঁড়িয়েছে।
নিউজগার্ডের গবেষক জ্যাক ব্রুস্টার বলেন, “কিছু ওয়েবসাইট প্রতিদিন শত শত ভুয়া খবর প্রকাশ করে। এই কারণেই আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কে আগামীকালের ‘মিসইনফরমেশন সুপারস্প্রেডার’ বলছি।
চ্যাটবট ছাড়াও, এআই-জেনারেটেড ইমেজ এবং ভয়েস ক্লোনগুলিও মিথ্যা ছবি এবং রেকর্ডিং ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। স্লোভাকিয়ায় গত অক্টোবরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ভোটের মাত্র দুই দিন আগে এক প্রার্থীর কণ্ঠস্বর ক্লোন করা হয়। এরপর নির্বাচনে কারচুপির আলাপ সংক্রান্ত ভুয়া সেই ভয়েস রেকর্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
এআই ব্যবহার করে নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব বিস্তার করা এখন আর অসম্ভব নয়। একে ঠেকানোর কোনো টুল এখন পর্যন্ত কারো হাতে নেই। বেশ কিছু ওয়েবসাইট, যেমন ‘আইবিজনেস ডে’, ‘আয়ারল্যান্ড টপ নিউজ’ ভুয়া তথ্য প্রচার করছে।
ভাষা হিসেবে বেছে নিচ্ছে আরবি, থাই, কিংবা ইংরেজি। আর এসব নিউজ না বুঝে শেয়ার করে সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছেন টিকটক, রেডিট ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরাও।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন যে আগামী বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াতে আরও ওয়েবসাইট তৈরি করা হতে পারে।
নিউজগার্ড, ভুয়া তথ্য ট্র্যাক করার সংস্থা, রিপোর্ট করেছে যে গত মে থেকে এআই জেনারেটেড ভুয়া খবর ছড়ানোর হার ১০০০ শতাংশ বেড়েছে। ভুয়া নিউজ ওয়েবসাইটের সংখ্যা ৪৯ থেকে ৬০০-তে দাঁড়িয়েছে।
নিউজগার্ডের গবেষক জ্যাক ব্রুস্টার বলেন, “কিছু ওয়েবসাইট প্রতিদিন শত শত ভুয়া খবর প্রকাশ করে। এই কারণেই আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কে আগামীকালের ‘মিসইনফরমেশন সুপারস্প্রেডার’ বলছি।
চ্যাটবট ছাড়াও, এআই-জেনারেটেড ইমেজ এবং ভয়েস ক্লোনগুলিও মিথ্যা ছবি এবং রেকর্ডিং ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। স্লোভাকিয়ায় গত অক্টোবরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ভোটের মাত্র দুই দিন আগে এক প্রার্থীর কণ্ঠস্বর ক্লোন করা হয়। এরপর নির্বাচনে কারচুপির আলাপ সংক্রান্ত ভুয়া সেই ভয়েস রেকর্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
এআই ব্যবহার করে নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব বিস্তার করা এখন আর অসম্ভব নয়। একে ঠেকানোর কোনো টুল এখন পর্যন্ত কারো হাতে নেই। বেশ কিছু ওয়েবসাইট, যেমন ‘আইবিজনেস ডে’, ‘আয়ারল্যান্ড টপ নিউজ’ ভুয়া তথ্য প্রচার করছে।
ভাষা হিসেবে বেছে নিচ্ছে আরবি, থাই, কিংবা ইংরেজি। আর এসব নিউজ না বুঝে শেয়ার করে সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছেন টিকটক, রেডিট ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরাও।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন যে আগামী বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াতে আরও ওয়েবসাইট তৈরি করা হতে পারে।








০ টি মন্তব্য