অনেকে ব্যক্তিগত বা কাজের উদ্দেশ্যে স্মার্টফোন এবং কমপিউটার থেকে তথ্য, ছবি, অডিও বা ভিডিও ফাইল স্থানান্তর করতে ইউএসবি কেবল ব্যবহার করেন।
তবে ফাইলগুলো বড় হলে বা একই সময়ে একাধিক ফাইল আদান-প্রদান করা হলে ডাটা ট্রান্সফারে বেশি সময় লাগবে। তাই প্রয়োজনের সময়ও দ্রুত ডেটা স্থানান্তর করা যায় না।
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য এই সমস্যা সমাধানের জন্য, মাইক্রোসফট প্রতি সেকেন্ডে ৮০ গিগাবাইট গতিতে ইউএসবি কেবলের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর করার সুযোগ চালু করবে।
ইতিমধ্যে, সংস্থাটি এ ফিচারের কার্যকারিতা পরীক্ষা করছে। মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ‘উইন্ডোজ ১১ ইনসাইডার প্রিভিউ’তে ইউএসবি সি কেব্লের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে উচ্চগতিতে তথ্য স্থানান্তর করা যাচ্ছে।
‘ইউএসবি-ফোর’–সমর্থিত এ সুবিধা কাজে লাগিয়ে উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমে চলা কমপিউটার থেকে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ৮০ গিগাবিট (জিবিপিএস) গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা যাবে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইউএসবির নতুন সংস্করণ ‘ইউসএসবি-ফোর (ভার্সন ২)’ উন্মুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ড সর্বোচ্চ ৮০ গিগাবিট গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা সম্ভব।
এরপর থেকেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এ প্রযুক্তি যুক্ত করতে কাজ করছে মাইক্রোসফট।
তবে ফাইলগুলো বড় হলে বা একই সময়ে একাধিক ফাইল আদান-প্রদান করা হলে ডাটা ট্রান্সফারে বেশি সময় লাগবে। তাই প্রয়োজনের সময়ও দ্রুত ডেটা স্থানান্তর করা যায় না।
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য এই সমস্যা সমাধানের জন্য, মাইক্রোসফট প্রতি সেকেন্ডে ৮০ গিগাবাইট গতিতে ইউএসবি কেবলের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর করার সুযোগ চালু করবে।
ইতিমধ্যে, সংস্থাটি এ ফিচারের কার্যকারিতা পরীক্ষা করছে। মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ‘উইন্ডোজ ১১ ইনসাইডার প্রিভিউ’তে ইউএসবি সি কেব্লের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে উচ্চগতিতে তথ্য স্থানান্তর করা যাচ্ছে।
‘ইউএসবি-ফোর’–সমর্থিত এ সুবিধা কাজে লাগিয়ে উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমে চলা কমপিউটার থেকে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ৮০ গিগাবিট (জিবিপিএস) গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা যাবে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইউএসবির নতুন সংস্করণ ‘ইউসএসবি-ফোর (ভার্সন ২)’ উন্মুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ড সর্বোচ্চ ৮০ গিগাবিট গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা সম্ভব।
এরপর থেকেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এ প্রযুক্তি যুক্ত করতে কাজ করছে মাইক্রোসফট।








০ টি মন্তব্য