১৬ থেকে ২০ জানুয়ারি গ্রিসের এথেন্সে চলবে আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)-এর ২৫তম আসর।
রোবটিক্সের মেধা অন্বেষণের এ বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করছে বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে সারাদেশ থেকে বাছাইকৃত সেরা ১৬ শিক্ষার্থী।
সে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স বিভাগের অধ্যাপক লাফিফা জামাল। লাফিফা জামাল তার ফেসবুক পেজে আজ পোস্টে জানিয়েছেন : অনেক বাধাবিপত্তি পেরিয়ে এবার আমাদের রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ।
ফ্লাইটের তিনদিন আগে জানা গেল আমাদের দুইজন প্রতিযোগী ভিসা পায়নি। রোবট অলিম্পিয়াডে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
দলের এক এক জন এক এক দিকে পারদর্শী। কেউ সফটওয়্যার এর দিকে দক্ষ আর কেউ বা হার্ডওয়্যারে। দুজন ভিসা না পাওয়াতে তাদের নিজ নিজ দলের কাজের মানের উপর অনেক বড় একটা প্রভাব পড়েছে।

প্রথম দিন গ্রীসে পৌঁছেই একজন প্রতিযোগীর উথালপাথাল জ্বর। তাকে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালে যেতে হলো। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ওষুধ দিয়ে রিলিজ পেল। কিন্তু এখনো ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছে না।
দ্বিতীয় দিন সকালে একজন প্রতিযোগীর ল্যাপটপ, রোবটের ব্যাটারিসহ আরো কিছু যন্ত্রপাতি হোটেলের লবি থেকে চুরি হয়ে গেল।
আমাদের বাচ্চারা যতই নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করুক না কেন; দিনশেষে তারা একে অপরের বন্ধু। প্রত্যেকে নিজেদের স্পেয়ার যন্ত্রপাতি শেয়ার করলো যেন সে ঠিকমতো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
আরো দুইজন প্রতিযোগী শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করছে। আমাদের একজন অবজারভার গ্রীসে নেমেই জানতে পারলেন ঢাকায় তার বাবা ইন্তেকাল করেছেন।
পরের ফ্লাইটেই তিনি দেশে ব্যাক করলেন। সবমিলিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত সবাই। তবুও আশায় বুক বাঁধি। দেশের জন্য স্বপ্ন দেখি। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে দেশের লাল-সবুজ পতাকাটি বিশ্বমঞ্চে উড়াতে চাই।
রোবটিক্সের মেধা অন্বেষণের এ বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করছে বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে সারাদেশ থেকে বাছাইকৃত সেরা ১৬ শিক্ষার্থী।
সে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স বিভাগের অধ্যাপক লাফিফা জামাল। লাফিফা জামাল তার ফেসবুক পেজে আজ পোস্টে জানিয়েছেন : অনেক বাধাবিপত্তি পেরিয়ে এবার আমাদের রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ।
ফ্লাইটের তিনদিন আগে জানা গেল আমাদের দুইজন প্রতিযোগী ভিসা পায়নি। রোবট অলিম্পিয়াডে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
দলের এক এক জন এক এক দিকে পারদর্শী। কেউ সফটওয়্যার এর দিকে দক্ষ আর কেউ বা হার্ডওয়্যারে। দুজন ভিসা না পাওয়াতে তাদের নিজ নিজ দলের কাজের মানের উপর অনেক বড় একটা প্রভাব পড়েছে।
প্রথম দিন গ্রীসে পৌঁছেই একজন প্রতিযোগীর উথালপাথাল জ্বর। তাকে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালে যেতে হলো। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ওষুধ দিয়ে রিলিজ পেল। কিন্তু এখনো ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছে না।
দ্বিতীয় দিন সকালে একজন প্রতিযোগীর ল্যাপটপ, রোবটের ব্যাটারিসহ আরো কিছু যন্ত্রপাতি হোটেলের লবি থেকে চুরি হয়ে গেল।
আমাদের বাচ্চারা যতই নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করুক না কেন; দিনশেষে তারা একে অপরের বন্ধু। প্রত্যেকে নিজেদের স্পেয়ার যন্ত্রপাতি শেয়ার করলো যেন সে ঠিকমতো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
আরো দুইজন প্রতিযোগী শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করছে। আমাদের একজন অবজারভার গ্রীসে নেমেই জানতে পারলেন ঢাকায় তার বাবা ইন্তেকাল করেছেন।
পরের ফ্লাইটেই তিনি দেশে ব্যাক করলেন। সবমিলিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত সবাই। তবুও আশায় বুক বাঁধি। দেশের জন্য স্বপ্ন দেখি। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে দেশের লাল-সবুজ পতাকাটি বিশ্বমঞ্চে উড়াতে চাই।








০ টি মন্তব্য