ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভায় বসেন।
পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে প্রযুক্তি নির্ভর মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ আজ বিশ্বের কাছে আমাদের গর্বিত পরিচয়।
মোবাইল ফোন মার্কেটের মনোপলি ভেঙ্গে দিয়ে প্রতিযোগীতামূলক মার্কেট তৈরি করাসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনবান্ধব নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ফলে শুধু রাজস্ব আয় নয়, বাংলাদেশের প্রযুক্তি বিপ্লব, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উদ্ভাবনের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে।
আমাদের টেলিকম, বাক্যো ও আইএসপিএবিসহ বিটিআরসির সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের তরুণদের জন্য লক্ষ-লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করেছে।

আমাদের আজকের এই তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লবের ভিত্তি রচনা করে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ১৯৭৩ সালে আইটিও এর সদস্যপদ নিয়েছেন, টেশিস প্রতিষ্ঠা করেছেন ১৯৭৩ সালের ২৪ এপ্রিল, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেদবুনিয়ায় স্থাপন করেছিলেন স্যাটেলাইটের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র।
বর্তমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলা করে সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে চলমান রাখতে আমাদেরকে তিনটি লক্ষ্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করা, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা ও তরুণ-তরুণীদের জন্য স্মার্ট কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
আমি বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া লক্ষ্যগুলো অর্জনে বিটিআরসি একটা ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে।
সে জন্য আমাদের বর্তমান অর্জনগুলো বহুগুন বৃদ্ধি করতে হবে; যেমন- ২০০৮ সালে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিলো ৩৬ লাখ ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ১৩ কোটি, ২০০৮ সালে টেলি ঘনত্ব ছিলো ৩৪ শতাংশ ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ১০৫ শতাংশ, ২০০৮ সালে ইন্টারনেট ঘনত্ব ছিলো ২.৫ শতাংশ ২০২৩ সালে হয়েছে ৭৪ শতাংশ, ২০০৮ সালে ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ছিলো ৭.৫ জিবিপিএস ২০২৩ সালে হয়েছে ৪৮৬৫ জিবিপিএস, ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের মূল্য ছিলো ২৭,০০০ টাকা ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ৪০ টাকা মাত্র।

আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বিটিআরসিকে শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হলেই হবেনা, আমাদের উদ্ভাবনী সংস্কৃতিকে আরও বিকশিত করতে তরুণ উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তাদের বিটিআরসিকে আরও সুযোগ করে দিতে হবে।
প্রযুক্তি খাতে এবং ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস উৎপাদন অ্যাসেম্বলিং খাতে আরও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
সর্বোপরি আমি বিটিআরসির কর্মকর্তাদের কাছে প্রত্যাশা করবো, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রয়োজন এবং আগামীর সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিটিআরসিকে শুধু রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান নয় ফেসিলিটেটর হিসেবে ভূমিকা রাখতে হবে।
পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে প্রযুক্তি নির্ভর মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ আজ বিশ্বের কাছে আমাদের গর্বিত পরিচয়।
মোবাইল ফোন মার্কেটের মনোপলি ভেঙ্গে দিয়ে প্রতিযোগীতামূলক মার্কেট তৈরি করাসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনবান্ধব নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ফলে শুধু রাজস্ব আয় নয়, বাংলাদেশের প্রযুক্তি বিপ্লব, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উদ্ভাবনের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে।
আমাদের টেলিকম, বাক্যো ও আইএসপিএবিসহ বিটিআরসির সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের তরুণদের জন্য লক্ষ-লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করেছে।
আমাদের আজকের এই তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লবের ভিত্তি রচনা করে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ১৯৭৩ সালে আইটিও এর সদস্যপদ নিয়েছেন, টেশিস প্রতিষ্ঠা করেছেন ১৯৭৩ সালের ২৪ এপ্রিল, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেদবুনিয়ায় স্থাপন করেছিলেন স্যাটেলাইটের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র।
বর্তমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলা করে সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে চলমান রাখতে আমাদেরকে তিনটি লক্ষ্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করা, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা ও তরুণ-তরুণীদের জন্য স্মার্ট কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
আমি বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া লক্ষ্যগুলো অর্জনে বিটিআরসি একটা ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে।
সে জন্য আমাদের বর্তমান অর্জনগুলো বহুগুন বৃদ্ধি করতে হবে; যেমন- ২০০৮ সালে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিলো ৩৬ লাখ ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ১৩ কোটি, ২০০৮ সালে টেলি ঘনত্ব ছিলো ৩৪ শতাংশ ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ১০৫ শতাংশ, ২০০৮ সালে ইন্টারনেট ঘনত্ব ছিলো ২.৫ শতাংশ ২০২৩ সালে হয়েছে ৭৪ শতাংশ, ২০০৮ সালে ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ছিলো ৭.৫ জিবিপিএস ২০২৩ সালে হয়েছে ৪৮৬৫ জিবিপিএস, ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের মূল্য ছিলো ২৭,০০০ টাকা ২০২৩ সালে সেটা হয়েছে ৪০ টাকা মাত্র।
আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বিটিআরসিকে শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হলেই হবেনা, আমাদের উদ্ভাবনী সংস্কৃতিকে আরও বিকশিত করতে তরুণ উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তাদের বিটিআরসিকে আরও সুযোগ করে দিতে হবে।
প্রযুক্তি খাতে এবং ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস উৎপাদন অ্যাসেম্বলিং খাতে আরও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
সর্বোপরি আমি বিটিআরসির কর্মকর্তাদের কাছে প্রত্যাশা করবো, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রয়োজন এবং আগামীর সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিটিআরসিকে শুধু রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান নয় ফেসিলিটেটর হিসেবে ভূমিকা রাখতে হবে।








০ টি মন্তব্য