চীন মহাকাশে স্পেস স্টেশন পাঠানোর পরিবর্তে পৃথিবীতেই মহাকাশের পরিবেশ তৈরি করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্পেস এনভায়রনমেন্ট সিমুলেশন দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হারবিন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনোভেশন পার্কে তৈরি করা হয়েছে।
স্পেস স্টেশনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্পেস এনভায়রনমেন্ট সিমুলেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ বা এসইএসআরআই। চারটি ল্যাবরেটরি রয়েছে গ্রাউন্ড স্পেস স্টেশনটিতে।
স্পেস স্টেশনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্পেস এনভায়রনমেন্ট সিমুলেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ বা এসইএসআরআই। চারটি ল্যাবরেটরি রয়েছে গ্রাউন্ড স্পেস স্টেশনটিতে।
স্থাপনাটি আকারে ৫০টি ফুটবল মাঠের সমান। স্পেস স্টেশনটি মহাকাশের পরিবেশ যেমন হয় ঠিক সেভাবেই গড়ে তোলা হয়েছে।
চীন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো শেষে এরই মধ্যে এটির কার্যক্রম শুরু করেছে। যৌথভাবে এসইএসআরআই তৈরি করেছে হারবিন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং চায়না এরোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশন।
ল্যাবরেটরিগুলোতে গবেষণা চালানো হবে মহাকাশের পরিবেশ, প্লাজমা সায়েন্স, চৌম্বকীয় পরিবেশ, শস্য উৎপাদন ও পশুপালন নিয়ে।
এর জন্য মহাকাশের ধূলিকণা, সৌর বিকিরণ, অত্যন্ত শীতল আবহাওয়া ও মাইক্রোগ্র্যাভিটি পরিবেশের উপাদান হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে।
চীন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো শেষে এরই মধ্যে এটির কার্যক্রম শুরু করেছে। যৌথভাবে এসইএসআরআই তৈরি করেছে হারবিন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং চায়না এরোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশন।
ল্যাবরেটরিগুলোতে গবেষণা চালানো হবে মহাকাশের পরিবেশ, প্লাজমা সায়েন্স, চৌম্বকীয় পরিবেশ, শস্য উৎপাদন ও পশুপালন নিয়ে।
এর জন্য মহাকাশের ধূলিকণা, সৌর বিকিরণ, অত্যন্ত শীতল আবহাওয়া ও মাইক্রোগ্র্যাভিটি পরিবেশের উপাদান হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে।








০ টি মন্তব্য