২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে ডোমেইন ও ক্লাউড হোস্টিংকে আইটিইএস খাতের অব্যাহতিপ্রাপ্ত তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
ডোমেইন হোস্টিং সেবা পরিচালনায় কর অব্যাহতির চেয়েছেন এই খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। গত শুক্রবার (৬ জুন) রাজধানীর বনানীতে আয়োজিত এক সভায় এ দাবি জানান তারা।
সভায় ডোমেইন হোস্টিং সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান ইওয়াই হোস্ট, এক্সন হোস্ট, সলিউশন নাইন, স্মার্ট-ট্রেন্ড ডিজিটাল, ড্রিম লাইন আইটি সলিউশন, কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেডসহ ২০টি ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশের ডোমেইন ও ক্লাউড হোস্টিং খাতের আকার খুব বেশি বড় নয়। এটা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। বর্তমানে বেশির ভাগ সফটওয়্যারই অনলাইননির্ভর, যেগুলো ক্লাউড বা হোস্টিং সার্ভারের মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়।
এখন ক্লাউড হোস্টিং বা ডোমেইন হোস্টিংকে করের আওতাভুক্ত করা হলে এ খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। দেশের ওয়েবসাইট হোস্টিং ও ক্লাউড হোস্টিং বাজারের সিংহভাগই বিদেশি প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে।
কর অব্যাহতি না পেলে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষে টিকে থাকাই মুশকিল হবে। আয়োজকদের পক্ষে ইওয়াই হোস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান হোসেন বলেন, কর অব্যাহতি না পাওয়ায় ডোমেইন হোস্টিং পরিচালনার খরচ বাড়বে।
পাশাপাশি ক্যাশবিহীন লেনদেন ক্লাউড হোস্টিং ছাড়া প্রযুক্তির কোন সার্ভিস কার্যকর করা সম্ভব না। ক্লাউড হোস্টিং-ওয়েব হোস্টিং এ কর আরোপ করলে- ডিজিটাল মাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল খাতে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে; যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্তরায়।
একইসাথে ডোমেইন হোস্টিং প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া কঠিন হবে। আইটি ও আইটিইএস খাতের কর অব্যাহতির আওতায় ডোমেইন ও ক্লাউড হোস্টিং সেবাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু নতুন করে তিন বছরের যে কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, সেখানে এই খাতকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
ডোমেইন হোস্টিং সেবা পরিচালনায় কর অব্যাহতির চেয়েছেন এই খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। গত শুক্রবার (৬ জুন) রাজধানীর বনানীতে আয়োজিত এক সভায় এ দাবি জানান তারা।
সভায় ডোমেইন হোস্টিং সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান ইওয়াই হোস্ট, এক্সন হোস্ট, সলিউশন নাইন, স্মার্ট-ট্রেন্ড ডিজিটাল, ড্রিম লাইন আইটি সলিউশন, কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেডসহ ২০টি ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশের ডোমেইন ও ক্লাউড হোস্টিং খাতের আকার খুব বেশি বড় নয়। এটা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। বর্তমানে বেশির ভাগ সফটওয়্যারই অনলাইননির্ভর, যেগুলো ক্লাউড বা হোস্টিং সার্ভারের মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়।
এখন ক্লাউড হোস্টিং বা ডোমেইন হোস্টিংকে করের আওতাভুক্ত করা হলে এ খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। দেশের ওয়েবসাইট হোস্টিং ও ক্লাউড হোস্টিং বাজারের সিংহভাগই বিদেশি প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে।
কর অব্যাহতি না পেলে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষে টিকে থাকাই মুশকিল হবে। আয়োজকদের পক্ষে ইওয়াই হোস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান হোসেন বলেন, কর অব্যাহতি না পাওয়ায় ডোমেইন হোস্টিং পরিচালনার খরচ বাড়বে।
পাশাপাশি ক্যাশবিহীন লেনদেন ক্লাউড হোস্টিং ছাড়া প্রযুক্তির কোন সার্ভিস কার্যকর করা সম্ভব না। ক্লাউড হোস্টিং-ওয়েব হোস্টিং এ কর আরোপ করলে- ডিজিটাল মাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল খাতে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে; যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্তরায়।
একইসাথে ডোমেইন হোস্টিং প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া কঠিন হবে। আইটি ও আইটিইএস খাতের কর অব্যাহতির আওতায় ডোমেইন ও ক্লাউড হোস্টিং সেবাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু নতুন করে তিন বছরের যে কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, সেখানে এই খাতকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
০ টি মন্তব্য