শিগগিরই দেখা মিলছে না ফোল্ডেবল আইফোনের। ২০২৭ সালের আগে এমন ডিভাইস বাজারজাতের কোনো পরিকল্পনা নেই প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের।
অ্যাপল এখনো ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও এগুলোর কার্যকারিতার পরীক্ষা চালাচ্ছে। যে কারণে ফোল্ডেবল আইফোন বাজারজাত পেছাতে পারে।
স্যামসাং, ওয়ানপ্লাস থেকে শুরু করে ভিভোও এরই মধ্যে তাদের ফোল্ডেবল ডিভাইস নিয়ে এসেছে। যেদিক থেকে অ্যাপল এখনো পিছিয়ে এবং নতুন এ ডিভাইস বাজারজাতে পরীক্ষা চালাচ্ছে অ্যাপল।
অ্যাপল এখনো ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও এগুলোর কার্যকারিতার পরীক্ষা চালাচ্ছে। যে কারণে ফোল্ডেবল আইফোন বাজারজাত পেছাতে পারে।
স্যামসাং, ওয়ানপ্লাস থেকে শুরু করে ভিভোও এরই মধ্যে তাদের ফোল্ডেবল ডিভাইস নিয়ে এসেছে। যেদিক থেকে অ্যাপল এখনো পিছিয়ে এবং নতুন এ ডিভাইস বাজারজাতে পরীক্ষা চালাচ্ছে অ্যাপল।
চলতি বছর ফোল্ডেবল স্মার্টফোন বিক্রি ১ কোটি ৭৮ লাখ ইউনিট ছাড়িয়ে যাবে, যা মোট স্মার্টফোন বাজারের ১ দশমিক ৫ শতাংশ।
অ্যাপল এখনো ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ডিভাইস বাজারজাত করতে না পারলেও হুয়াওয়ের ফোরজি পকেট এস ভালো এগিয়েছে।
কোম্পানির প্রথম ট্রাইফোল্ড ডিভাইসটি চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বাজার হিস্যা ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে পারে। অ্যাপল বর্তমানে দুটি ক্ল্যামশেল ডিজাইনের ফোল্ডেবল আইফোন নিয়ে কাজ করছে।
কোম্পানিটি এলজি ও স্যামসাং ডিসপ্লের সঙ্গে আলোচনাও করছে। এছাড়া মার্কিন এ প্রযুক্তি জায়ান্ট ফোল্ডেবল ডিসপ্লের জন্য পেটেন্ট আবেদন করেছে।
অ্যাপলের প্রথম ডিভাইসটিতে প্রাইমারি হিসেবে ৮ ইঞ্চির এবং বাইরে ৬ ইঞ্চির আরেকটি ডিসপ্লে থাকতে পারে। ফোল্ডেবলের বাজারে শাওমি, অপো ও ভিভো এখনো হিমশিম খাচ্ছে।
তবে রেজর ফোরটি ও ফোরটি আল্ট্রার মাধ্যমে বাজারে ভালো অবস্থানে রয়েছে মটোরোলা। গুঞ্জন রয়েছে, আইফোন ফ্লিপ নামে নিজস্ব ফোল্ডেবল ডিভাইস তৈরিতেও আগ্রহী অ্যাপল।
অ্যাপল কয়েক বছর ধরে ফোল্ডেবল হ্যান্ডসেট প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে। যে কারণে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে কোনো ফোল্ডেবল ডিভাইস বাজারজাত করেনি।
০ টি মন্তব্য