পরিচিতজনদের নিয়ে ঘোরাঘুরি ছাড়াও বিভিন্ন কাজে অংশ নেন অনেকে। প্রত্যেকেরই সেখানে পৃথকভাবে ছবি তোলা হয়েছিল, তবে সেগুলো পরে আর সংগ্রহ করা হয়ে ওঠে না।
আপনি গুগল ফটোজের সহযোগী ‘কলাবরেটিভ শেয়ারড অ্যালবাম’ ফিচার ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যারা ভ্রমণ করছেন বা ইভেন্টে যোগ দিচ্ছেন তারা তাদের সংগ্রহ থেকে গুগল ফটোজে নির্দিষ্ট অ্যালবামে যুক্ত করতে পারবে, তারা যেখানেই থাকুন না কেন।
ফলস্বরূপ, সবাই অন্য সবার তোলা সমস্ত ফটো দেখতে পাবে। গুগল ফটোজ অ্যাপে লগইন করে অ্যাপ গ্যালারিতে থাকা নির্দিষ্ট ছবি বা ভিডিও ট্যাপ করে কিছুক্ষণ ধরে রাখতে হবে গুগল ফটোজের নির্দিষ্ট অ্যালবামে ছবি রাখার সুযোগ চালুর জন্য।
এরপর নির্বাচন করতে হবে নিচে থাকা প্লাস আইকনসহ অ্যাড টু বাটনে ট্যাপ করে ‘শেয়ারড অ্যালবাম’ অপশন। এবার অ্যালবামটির নাম লিখে ওপরে থাকা শেয়ার বাটনে ট্যাপ করলেই পরের পৃষ্ঠায় শেয়ারের বিভিন্ন অপশন দেখা যাবে।
এরপর তাঁদের নাম নির্বাচন করে অথবা মোর বাটন থেকে তাঁদের জিমেইল ঠিকানা লিখতে হবে যেসব ব্যক্তি অ্যালবামটি ব্যবহার করবে। নির্বাচিত ব্যক্তিদের ই–মেইলে অ্যালবাম ব্যবহারের আমন্ত্রণ বার্তা চলে যাবে ওপরে থাকা ‘অ্যাড’ বাটনে ক্লিক করলে।
আপনি গুগল ফটোজের সহযোগী ‘কলাবরেটিভ শেয়ারড অ্যালবাম’ ফিচার ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যারা ভ্রমণ করছেন বা ইভেন্টে যোগ দিচ্ছেন তারা তাদের সংগ্রহ থেকে গুগল ফটোজে নির্দিষ্ট অ্যালবামে যুক্ত করতে পারবে, তারা যেখানেই থাকুন না কেন।
ফলস্বরূপ, সবাই অন্য সবার তোলা সমস্ত ফটো দেখতে পাবে। গুগল ফটোজ অ্যাপে লগইন করে অ্যাপ গ্যালারিতে থাকা নির্দিষ্ট ছবি বা ভিডিও ট্যাপ করে কিছুক্ষণ ধরে রাখতে হবে গুগল ফটোজের নির্দিষ্ট অ্যালবামে ছবি রাখার সুযোগ চালুর জন্য।
এরপর নির্বাচন করতে হবে নিচে থাকা প্লাস আইকনসহ অ্যাড টু বাটনে ট্যাপ করে ‘শেয়ারড অ্যালবাম’ অপশন। এবার অ্যালবামটির নাম লিখে ওপরে থাকা শেয়ার বাটনে ট্যাপ করলেই পরের পৃষ্ঠায় শেয়ারের বিভিন্ন অপশন দেখা যাবে।
এরপর তাঁদের নাম নির্বাচন করে অথবা মোর বাটন থেকে তাঁদের জিমেইল ঠিকানা লিখতে হবে যেসব ব্যক্তি অ্যালবামটি ব্যবহার করবে। নির্বাচিত ব্যক্তিদের ই–মেইলে অ্যালবাম ব্যবহারের আমন্ত্রণ বার্তা চলে যাবে ওপরে থাকা ‘অ্যাড’ বাটনে ক্লিক করলে।
০ টি মন্তব্য