ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) বা অন্যান্য মহাকাশযানের রক্ষণাবেক্ষণ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও, নভোচারীরা নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে।
মহাকাশচারীদের এসব কাজ থেকে মুক্ত করতে নাসা মহাকাশে রোবট পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। এটি করার জন্য, তারা ‘ভালকিরি’ একটি রোবট তৈরি করেছে যা৬ ফুট ১ ইঞ্চি লম্বা।
রোবটটি খুবই শক্তিশালী মানুষের মতো দেখতে। এর ওজন ১৩৬ কেজি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘নর্স মিথোলজি’র অতিপ্রাকৃত ক্ষমতাসম্পন্ন এক নারী চরিত্রের নামে।
বর্তমানে রোবটটি নিয়ে নাসা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত জনসন স্পেস সেন্টারে। রোবটটি কোনো এলাকায় প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিলে সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবে।
ভালকিরি ভবিষ্যতে কোনো একদিন মহাকাশেও যাবে। এর মানুষের মতো হাত, পা, মাথা সবই আছে। হিউম্যানয়ে রোবটটিও সেগুলো ব্যবহার করতে পারে মানুষ যেসব যন্ত্র দিয়ে কাজ করে।
রোবটটির জন্য যথাযথ সফটওয়্যার প্রয়োজন এসব কাজের উপযোগী করে তুলতে। "এই রোবটগুলি মহাকাশে বিপজ্জনক কাজ করতে পারে; উদাহরণস্বরূপ, সৌর প্যানেল পরিষ্কার করা বা মহাকাশযানের বাইরের অংশ মেরামত করা," বলেছেন নাসার ডেক্সট্রিক্স রোবোটিক্স দলের নেতৃত্বে থাকা শন আজিমি৷
মহাকাশচারীদের এসব কাজ থেকে মুক্ত করতে নাসা মহাকাশে রোবট পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। এটি করার জন্য, তারা ‘ভালকিরি’ একটি রোবট তৈরি করেছে যা৬ ফুট ১ ইঞ্চি লম্বা।
রোবটটি খুবই শক্তিশালী মানুষের মতো দেখতে। এর ওজন ১৩৬ কেজি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘নর্স মিথোলজি’র অতিপ্রাকৃত ক্ষমতাসম্পন্ন এক নারী চরিত্রের নামে।
বর্তমানে রোবটটি নিয়ে নাসা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত জনসন স্পেস সেন্টারে। রোবটটি কোনো এলাকায় প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিলে সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবে।
ভালকিরি ভবিষ্যতে কোনো একদিন মহাকাশেও যাবে। এর মানুষের মতো হাত, পা, মাথা সবই আছে। হিউম্যানয়ে রোবটটিও সেগুলো ব্যবহার করতে পারে মানুষ যেসব যন্ত্র দিয়ে কাজ করে।
রোবটটির জন্য যথাযথ সফটওয়্যার প্রয়োজন এসব কাজের উপযোগী করে তুলতে। "এই রোবটগুলি মহাকাশে বিপজ্জনক কাজ করতে পারে; উদাহরণস্বরূপ, সৌর প্যানেল পরিষ্কার করা বা মহাকাশযানের বাইরের অংশ মেরামত করা," বলেছেন নাসার ডেক্সট্রিক্স রোবোটিক্স দলের নেতৃত্বে থাকা শন আজিমি৷








০ টি মন্তব্য