ভয়েস ক্লোন এবং ডিপফেক ভিডিও তৈরি করতে এআই ব্যবহার করার পরে, এবার হাতের লেখা নকল করানোর প্রযুক্তিও চলে এসেছে৷
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অবশ্যই যেকোনো মানুষের হাতের লেখার স্টাইল নকল করে লিখতে পারবে।
এটি করার জন্য, নমুনা হিসাবে এআইকে সেই ব্যক্তির হাতের লেখার বেশ কয়েকটি লাইন (অনুচ্ছেদ) দিতে হবে।
আবুধাবির মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অফ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এমবিজেডইউএআই) এর গবেষকরা এআই টুলটি তৈরি করেছেন।
এআই সিস্টেমটি তৈরিতে তাঁরা এমন ধরনের নিউরাল নেটওয়ার্ক ডিজাইন করেছেন, যা প্রেক্ষাপট ও সিকোয়েন্সিয়াল ডাটার অর্থ বুঝতে পারে।
তাঁরা এখনো এআই টুলটি উন্মুক্ত করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়টির দুই গবেষক বলেন, ‘হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হলেও লেখালেখি থামবে না। কলম না চালিয়েও লেখা যাবে।
বিশেষ করে পরীক্ষার্থীদের জন্য এই টুলটি খুবই উপকারী হবে। এই টুল অসৎ কাজে ব্যবহারেরও আশঙ্কা রয়েছে। ফলে ভেবে-চিন্তে উন্মুক্ত করতে হবে।
এর আগে, বিভিন্ন অ্যাপ এবং রোবট দিয়ে হাতে লেখানো কনটেন্ট তৈরি করা হয়েছিল। তবে এআই টুলের ব্যবহার বিষয়টিকে আরো সহজ তুলবে।
গবেষকরা আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এআই টুলটি উন্মুক্ত করতে পারে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অবশ্যই যেকোনো মানুষের হাতের লেখার স্টাইল নকল করে লিখতে পারবে।
এটি করার জন্য, নমুনা হিসাবে এআইকে সেই ব্যক্তির হাতের লেখার বেশ কয়েকটি লাইন (অনুচ্ছেদ) দিতে হবে।
আবুধাবির মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অফ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এমবিজেডইউএআই) এর গবেষকরা এআই টুলটি তৈরি করেছেন।
এআই সিস্টেমটি তৈরিতে তাঁরা এমন ধরনের নিউরাল নেটওয়ার্ক ডিজাইন করেছেন, যা প্রেক্ষাপট ও সিকোয়েন্সিয়াল ডাটার অর্থ বুঝতে পারে।
তাঁরা এখনো এআই টুলটি উন্মুক্ত করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়টির দুই গবেষক বলেন, ‘হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হলেও লেখালেখি থামবে না। কলম না চালিয়েও লেখা যাবে।
বিশেষ করে পরীক্ষার্থীদের জন্য এই টুলটি খুবই উপকারী হবে। এই টুল অসৎ কাজে ব্যবহারেরও আশঙ্কা রয়েছে। ফলে ভেবে-চিন্তে উন্মুক্ত করতে হবে।
এর আগে, বিভিন্ন অ্যাপ এবং রোবট দিয়ে হাতে লেখানো কনটেন্ট তৈরি করা হয়েছিল। তবে এআই টুলের ব্যবহার বিষয়টিকে আরো সহজ তুলবে।
গবেষকরা আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এআই টুলটি উন্মুক্ত করতে পারে।








০ টি মন্তব্য