এআই ফিটনেস সফটওয়্যার ফার্ম ম্যাজিক এআইয়ের প্রধান নির্বাহী কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট বরুণ ভানোট।
তিনি জিমে যেতে অনীহা এবং শরীরচর্চাকে আরো বেশি উপযোগী করতে ২০২১ সালে ম্যাজিক এআই সেটআপ করে ফেলেন।
বরুণের তৈরি ম্যাজিক এআইকে ম্যাজিক মিরর বললেও খুব একটা ভুল হবে না। টাচ-স্ক্রিন আয়নার মতো কাজ করা ম্যাজিক মিররে লগইন করার সময়ে বেশ কিছু বায়োমেট্রিক তথ্য চেয়ে নেয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এসব তথ্যের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রগ্রাম ডেভেলপ করে ফেলে। সেই প্রগ্রাম অনুযায়ী এআই প্রশিক্ষক লাউড স্পিকারের মাধ্যমে কথা বলে ব্যবহারকারীর সঙ্গে।
এমনকি ক্যামেরার মাধ্যমে ওয়ার্কআউটের গতিবিধি ট্র্যাক করে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া এবং পরামর্শ প্রদান করতেও বেশ সিদ্ধহস্ত বরুণের এআই সেটআপ।
এই বট ব্যবহারকারীর শারীরিক অগ্রগতির পাশাপাশি নতুন নতুন ওয়ার্কআউট প্ল্যান নিমিষেই তৈরি করতে পারে।
২০২২ সালে যার বাজারমূল্য মাত্র আট বিলিয়ন ডলারের কম হলেও ২০৩০ সাল নাগাদ ৩৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন প্রযুক্তিবিদরা।
বাজার ধরতে এরই মধ্যে মাঠে নেমে পড়েছে অনেক নামিদামি প্রতিষ্ঠান। ফিটনেস অ্যাপের বাজারে এখন প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছে আপটিভ, ফিটন্যাসএআই, ফিটবট, ফ্রিলেটিকস, ভিআই ট্রেনার।
ফিজিওথেরাপিস্ট এথার ফক্স অবশ্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ফিটনেসের ক্ষেত্রে মানুষের বিকল্প মনে করেন না।
তাঁর মতে, স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসের মধ্যে অনেক মানসিক বুদ্ধিমত্তা থাকে, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব নয়।
বরুণও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসমৃদ্ধ ফিটনেস চ্যাটবেটকে কখনোই জিমের জায়গায় প্রতিস্থাপন করতে চান না।
তিনি জিমে যেতে অনীহা এবং শরীরচর্চাকে আরো বেশি উপযোগী করতে ২০২১ সালে ম্যাজিক এআই সেটআপ করে ফেলেন।
বরুণের তৈরি ম্যাজিক এআইকে ম্যাজিক মিরর বললেও খুব একটা ভুল হবে না। টাচ-স্ক্রিন আয়নার মতো কাজ করা ম্যাজিক মিররে লগইন করার সময়ে বেশ কিছু বায়োমেট্রিক তথ্য চেয়ে নেয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এসব তথ্যের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রগ্রাম ডেভেলপ করে ফেলে। সেই প্রগ্রাম অনুযায়ী এআই প্রশিক্ষক লাউড স্পিকারের মাধ্যমে কথা বলে ব্যবহারকারীর সঙ্গে।
এমনকি ক্যামেরার মাধ্যমে ওয়ার্কআউটের গতিবিধি ট্র্যাক করে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া এবং পরামর্শ প্রদান করতেও বেশ সিদ্ধহস্ত বরুণের এআই সেটআপ।
এই বট ব্যবহারকারীর শারীরিক অগ্রগতির পাশাপাশি নতুন নতুন ওয়ার্কআউট প্ল্যান নিমিষেই তৈরি করতে পারে।
২০২২ সালে যার বাজারমূল্য মাত্র আট বিলিয়ন ডলারের কম হলেও ২০৩০ সাল নাগাদ ৩৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন প্রযুক্তিবিদরা।
বাজার ধরতে এরই মধ্যে মাঠে নেমে পড়েছে অনেক নামিদামি প্রতিষ্ঠান। ফিটনেস অ্যাপের বাজারে এখন প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছে আপটিভ, ফিটন্যাসএআই, ফিটবট, ফ্রিলেটিকস, ভিআই ট্রেনার।
ফিজিওথেরাপিস্ট এথার ফক্স অবশ্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ফিটনেসের ক্ষেত্রে মানুষের বিকল্প মনে করেন না।
তাঁর মতে, স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসের মধ্যে অনেক মানসিক বুদ্ধিমত্তা থাকে, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব নয়।
বরুণও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসমৃদ্ধ ফিটনেস চ্যাটবেটকে কখনোই জিমের জায়গায় প্রতিস্থাপন করতে চান না।








০ টি মন্তব্য