ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০৪১ সালের উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ এবং স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সমাজব্যবস্থা, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গড়তে হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইকে বাইপাস করে কিছু করা সম্ভব নয়।
তাই এখন আমাদের চ্যালেঞ্জ বা আলোচনার বিষয় হচ্ছে আমরা কতটুকু উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবো এবং কতটুকু অপপ্রয়োগকে নিয়ন্ত্রণ করবো।
গতকাল আইনমন্ত্রী সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত পরামর্শ ও মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ে প্রতিমন্ত্রী পলক এসব কথা বলে।

তিনি আরো বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই পরিবর্তনশীল একটা প্রযুক্তি; এই পরিবর্তনটা কত দ্রুত হচ্ছে, এআই ব্যবহার করে আমাদের উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা সংস্কৃতির জন্য নতুন কি কি সম্ভাবনা উন্মোচিত হতে পারে এবং আমাদের ব্যবসা, বৈদেশিক বিনিয়োগ ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কিভাবে ব্যবহার করতে পারি, এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন প্রণয়নের একটা আউটলাইন তৈরি করেছি।
একইসাথে বর্তমান বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপপ্রয়োগের যে ভয়ানক পরিণতির আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের জনগণের ও জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে আইনটি প্রণয়নের জন্য আমরা আরও কিছু সময় নিয়েছি।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, আমরা একটা ভবিষ্যতমুখী আইন প্রণয়ন করতে চাই, যেটা আমাদের উদ্ভাবন, উদ্যোক্তা ও অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারবে পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপপ্রয়োগ রোধ করতে পারবে।
তাই এখন আমাদের চ্যালেঞ্জ বা আলোচনার বিষয় হচ্ছে আমরা কতটুকু উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবো এবং কতটুকু অপপ্রয়োগকে নিয়ন্ত্রণ করবো।
গতকাল আইনমন্ত্রী সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত পরামর্শ ও মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ে প্রতিমন্ত্রী পলক এসব কথা বলে।
তিনি আরো বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই পরিবর্তনশীল একটা প্রযুক্তি; এই পরিবর্তনটা কত দ্রুত হচ্ছে, এআই ব্যবহার করে আমাদের উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা সংস্কৃতির জন্য নতুন কি কি সম্ভাবনা উন্মোচিত হতে পারে এবং আমাদের ব্যবসা, বৈদেশিক বিনিয়োগ ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কিভাবে ব্যবহার করতে পারি, এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন প্রণয়নের একটা আউটলাইন তৈরি করেছি।
একইসাথে বর্তমান বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপপ্রয়োগের যে ভয়ানক পরিণতির আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের জনগণের ও জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে আইনটি প্রণয়নের জন্য আমরা আরও কিছু সময় নিয়েছি।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, আমরা একটা ভবিষ্যতমুখী আইন প্রণয়ন করতে চাই, যেটা আমাদের উদ্ভাবন, উদ্যোক্তা ও অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারবে পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপপ্রয়োগ রোধ করতে পারবে।








০ টি মন্তব্য