প্রযুক্তিপ্রেমীদের কাছে র্যাসপবেরি পাই খুব পরিচিত একটি নাম। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কম খরচে কমপিউটার ব্যবহারের সুযোগ দিতে ২০১২ সালে ক্রেডিট কার্ড আকারের র্যাসপবেরি পাই কমপিউটারের প্রথম সংস্করণ উন্মুক্ত করে যুক্তরাজ্যের র্যাসপবেরি পাই ফাউন্ডেশন।
টেলিভিশন বা মনিটর এবং কি-বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত করে ব্যবহার উপযোগী এই কমপিউটার বর্তমানে ৭০টির বেশি দেশে পাওয়া যায়।
র্যাসপবেরি পাই কমপিউটার তৈরির দীর্ঘ এক যুগ পর যুক্তরাজ্যের শেয়ারবাজারে যাত্রা শুরু করেছে র্যাসপবেরি পাই ফাউন্ডেশন।
প্রথম দিনেই র্যাসপবেরি পাইয়ের শেয়ারের দাম ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। র্যাসপবেরি পাইয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইবেন আপটন জানিয়েছেন, শেয়ারবাজার থেকে ২১ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করবে র্যাসপবেরি পাই।
প্রকৌশল দক্ষতা ও সরবরাহব্যবস্থার উন্নয়নে এই অর্থ ব্যবহার করা হবে। শেয়ারবাজারে দারুণ সাড়া পাওয়া গেছে। র্যাসপবেরি পাইয়ের শেয়ারের কারণে লন্ডন শেয়ারবাজারের লেনদেনও বেড়েছে বলে জানা গেছে।
কারণ, বড় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগই যুক্তরাজ্যের বদলে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে লেনদেন করে থাকে। আর তাই র্যাসপবেরি পাইয়ের কারণে লন্ডন শেয়ারবাজারেও ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে।
০ টি মন্তব্য