https://gocon.live/

প্রযুক্তি

তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে চলেছে দেশ

তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে চলেছে দেশ তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে চলেছে দেশ
 

তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে চলেছে দেশ


তথ্য প্রযুক্তি খাতে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। তথ্যপ্রযুক্তির দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সূচকে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। যেমন জাতিসংঘ ই-গভর্নমেন্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে নয় ধাপ এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশ। ইন্টারনেট কানেক্টিভিটিতে বাংলাদেশের অবস্থান এখন পাকিস্তানের ওপরে। ইন্টারনেট সামর্থ্যরে দিক বিবেচনায় এগিয়েছে বাংলাদেশ। ৪জি চালু ৫জি নিয়ে পরীক্ষা চালানোসহ তথ্যপ্রযুক্তির নানা বিষয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। মোবাইল ইন্টারনেট গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ, যা প্রমাণ করে বাংলাদেশের ইতিবাচক যাত্রা।


সাম্প্রতিক সুখবর হচ্ছে, যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গত ছয় বছরে উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ই গভর্নমেন্ট জরিপে ১৫০তম স্থান থেকে ১১৫তম অবস্থান অর্জন করেছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্ক বিভাগ (ইউএনডেসা) পরিচালিত ই-সরকার ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স (ইজিডিআই) অনুযায়ী, বাংলাদেশ ০.৪৭৬৩ পয়েন্ট পেয়ে এবং গত দুই জরিপে ৩৫ ধাপ এগিয়ে ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১১৫তম স্থানে অবস্থান করে নিয়েছে। ২০১৬ সালের জরিপে এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২৪তম, ২০১৪ সালে ১৪৮তম ও ২০১২ সালে ছিল ১৫০তম।


এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন শেখ হাসিনার সরকার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নানান উদ্যোগ গ্রহণের ফলে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ডিজিটাল সরকার ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ দিন দিন অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।


ইন্টারনেট কানেক্টিভিটির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন পাকিস্তানের ওপরে। দ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) যে ইনক্লুসিভ ইন্টারনেট ইনডেক্স তালিকা প্রকাশ করেছে, সেখানে এই অবস্থান জানা গেছে।


ওই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬২তম। ভারতের ৪৭, ইরানের ৫০ এবং শ্রীলঙ্কার ৫২তম। আর পাকিস্তানের অবস্থান ৬৮তম। মূলত চারটি বিষয়ের ওপর জোর দিয়ে এই অবস্থান নির্ধারণ করা হয়। সেই চারটি হলো প্রাপ্যতা, সামর্থ্য, প্রাসঙ্গিকতা এবং প্রস্তুতি। এই চারটি বিষয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর গড় স্কোর ৬১। তবে শুধু পাকিস্তানই এক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। দেশটির স্কোর ৫৪.৫।


ইনডেক্সটিতে স্থান পেয়েছে ৮৬টি দেশ। সেখানে সবার উপরে রয়েছে সুইডেন। দ্বিতীয় সিঙ্গাপুর এবং তৃতীয় অবস্থানে যুক্তরাষ্ট্র্র। আর ইনডেক্সের একেবারে শেষেস্থান পাওয়া দেশটি কঙ্গো।


নানা প্রতিকূলতা ও সীমাবদ্ধতা আছে, তারপরও ইন্টারনেট ব্যবহারে প্রতিদিনই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আর এর বিস্তৃতি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকেও ত্বরান্বিত করছে জ্যামিতিক হারে। এখন অনলাইনে কেনাকাটার বিশ্বাসযোগ্য ভিত্তি গড়ে উঠেছে। তাই লেনদেনও বেড়েছে। সহজ হয়েছে মানুষে মানুষে যোগাযোগ ও তথ্যপ্রাপ্তি। দ্রুত বাড়ছে ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগমাধ্যম ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমোর মতো অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার।








০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।