https://powerinai.com/

সাম্প্রতিক খবর

‘সেন্টমার্টিন নিয়ে অনলাইনে প্রতিনিয়ত ছড়ানো হচ্ছে গুজব’

‘সেন্টমার্টিন নিয়ে অনলাইনে প্রতিনিয়ত ছড়ানো হচ্ছে গুজব’ ‘সেন্টমার্টিন নিয়ে অনলাইনে প্রতিনিয়ত ছড়ানো হচ্ছে গুজব’
 

সেন্টমার্টিন নিয়ে প্রতিনিয়ত গুজব ছড়ানোর হচ্ছে জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব গুজব প্রতিরোধে ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাকটস। শনিবার (২ নভেম্বর) ফেসবুক পোস্টে এমন কয়েকটি গুজব সনাক্ত করে বলা হয়, অনিয়ন্ত্রিত পর্যটনের কারণে সেন্টমার্টিন কমপক্ষে ২০ ধরনের বিপদের মুখে পড়েছে।

গত ১৫ এপ্রিল এনভায়রনমেন্টাল অ্যাডভান্স নামের একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পর্যটনের কারণে সেন্টমার্টিনে উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, বন উজাড়, দূষণ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, কচ্ছপের আবাস ধ্বংস, প্লাস্টিকের ব্যবহার, মিঠাপানির সংকট, জোয়ারে সমুদ্রভাঙনসহ নানা বিপদ দেখা দিয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা সেন্টমার্টিনের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য অপরিকল্পিত পর্যটনকে দায়ী করছেন।

দুই মাস ধরে সেন্টমার্টিনে আরেকটি নতুন বিপদ হাজির হয়েছে। সেখানে দেখা দিয়েছে মারাত্মক ক্ষতিকর সাদা মাছির উৎপাত। এই মাছি সেন্টমার্টিনের গাছপালা ধ্বংস করছে। সাদা মাছির কারণে গত কয়েক মাসে ৩০০ নারকেল গাছ মারা গেছে।

আন্তর্জাতিক ও জাতীয় গবেষণা অনুযায়ী দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপটির ৪১ শতাংশ প্রবাল ধ্বংস হয়েছে। এই ধ্বংসযজ্ঞ থামানো না গেলে ২০৪৫ সালের মধ্যে এই দ্বীপের সব প্রবাল ধ্বংস হবে আর দ্বীপটি ডুবে যাবে।

সরকার এই দ্বীপ রক্ষায়, অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও বেআইনি স্থাপনার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা বৃহত্তর জনস্বার্থে। দেশের একমাত্র প্রবালের দ্বীপ সেন্টমার্টিন বেঁচে থাকবে আগামী প্রজন্মের জন্যও।








০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।