বিদ্যুতের ঘাটতি মোকাবিলা করতে আজ মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) থেকে এক ঘণ্টা করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু হয়েছে। ঢাকায় লোডশেডিং হতে পারে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে। লোডশেডিংয়ের মোট পরিমাণ ধরা হয়েছে ১০০ মেগাওয়াটের মতো। জ্বালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে জ্বালানি সাশ্রয়ে লক্ষ্যে বাংলাদেশের সরকার এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে।
এখন সবারই উচিত বিদ্যুৎ অপচয় রোধ করা। আমরা নিজেদের অজান্তে প্রতিদিনই অনেক বেশি বিদ্যুৎ অপচয় করে ফেলি। বিদ্যুতের উপর চাপ কমাতে আমরা নিজেরাও কিছু প্রদক্ষেপ নিয়ে সরকারের এই জ্বালানি সাশ্রয় প্রদক্ষেপের অংশীদার হতে পারি।
- অপ্রয়োজনে লাইট, ফ্যান অন রাখা বন্ধ করতে হবে।
- ফোয়ারা, বিদ্যুৎচালিত শোপিস বন্ধ রাখা উচিত।
- রাতে ১০-১১টার মধ্যে শুয়ে পড়ার অভ্যাস করতে পারি।
- লিফট প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা বন্ধ রাখা যেতে পারে।
- আয়রন মেশিন, ওয়াশিং মেশিন, কুকার, ব্লেন্ডার, এসি কম ব্যবহার করতে পারি।
- অটোরিকসার ব্যবহারও কমানো যেতে পারে।
- অনুষ্ঠানে রঙিনবাতি, বাড়তি আলো ব্যবহার করা যাবে না।
আসুন বৈদ্যুতিক বিলে অর্থ সাশ্রয় করি এবং আমাদের দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি সমস্যা সমাধানে সহায়তা করি এবং সমৃদ্ধি বাংলাদেশ গড়ি ।
০ টি মন্তব্য