বিষয়টি আদালত পর্যন্ত যায়। বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রনিক কমপিউটার উদ্ভাবনের জন্য কে কৃতিত্ব পাবে তা নিয়ে জন আটানাসফ এবং জন মশলি মধ্যে একটি দীর্ঘ আইনি লড়াই শুরু হয়েছিল। আদালতের শুনানির সময়, আটানাসফের আইনজীবী হ্যালাডে আটানাসফকে উদ্ভাবকের কৃতিত্ব দেওয়ার জন্য কয়েকটি বিষয়ে জন মশলিকে প্ররোচিত করেন।
এদিকে, ১৯৪১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জন মশলি আটানাসফ-বেরি, কমপিউটারের সহ-নির্মাতা। ড. আটানাসফকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, কয়েকজনের সহায়তায় কমপিউটার নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। এইভাবে সবাই উদ্ভাবকের কৃতিত্ব পেতে পারেন। শেষ পর্যন্ত বিচারকের সিদ্ধান্তের রায় ড. আটানাসফের পক্ষে যায় । ড. আটানাসফের প্রথম ইলেকট্রনিক কমপিউটারের উদ্ভাবক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
০ টি মন্তব্য