ইসরায়েলি হামলা ফিলিস্তিনের ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তি শিল্পকে ধ্বংস করেছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে, ফিলিস্তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ এক বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে ছিল। গাজা স্টার্টআপ মানারা সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়ানা মন্টেক বলেছেন, “গাজার প্রযুক্তি খাত ভেঙে পড়েছে।” “বেশিরভাগ মানুষই জীবন বাঁচাতে ও মানুষকে উদ্ধার করতে ব্যস্ত, কাজ করার পরিস্থিতি নেই এবং চাকরিও নেই।
ফোনে শুধুমাত্র টুজি নেটওয়ার্ক চলছে। মাঝে মাঝে পাওয়া যায়। তাঁর প্রতিষ্ঠানের ১০০ জন সফটওয়্যার ডেভেলপার আছে যারা সিলিকন ভ্যালি এবং ইউরোপের আইটি কোম্পানিতে কাজ করতেন। ফিলিস্তিনের বৃহত্তম ডিজিটাল সেন্টার হাব গাজা স্কাই গিকস (জিএসজি)। এই কোডিং একাডেমি এবং স্টার্টআপ অ্যাকসেলারেটর প্রোগ্রামটি পাঁচ হাজার প্রোগ্রামার এবং ডেভেলপারকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
মার্সি কর্পোরেশন ভবনে একটি বোমা ফেলা হয়েছিল, যেখানে জিএসজি অফিস ছিল। কোনোভাবে শুধু ভবনের অবকাঠামো এখনো দাঁড়িয়ে আছে। "অফিস, ফাইবার অপটিক লাইন, বিশ্ববিদ্যালয়- সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে," বলেছেন রায়ান স্টারগিল, একজন মার্কিন নাগরিক এবং জিএসজির প্রাক্তন পরিচালক। গাজার তিনটি প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে কমপিউটার সায়েন্সের স্নাতকরা পাস করতেন সেগুলোও ধ্বংস হয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনের প্রযুক্তি খাতে দেখা দিয়েছে বিপর্যয়
আরও পড়ুন
মতামত দিন আপনার ইমেল প্রকাশিত হবে না।
আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন।
যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
রিভিউ ( ০ / ৫ )
আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন।
যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
০ টি মন্তব্য