মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আশা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ডিজিটাল বিষয়বস্তুতে অন্তর্ভুক্ত করবে যাতে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন মাধ্যমিক শিক্ষা পাঠ্যক্রমের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত অধ্যায়গুলো বোঝা সহজ হয়।
এ তথ্য জানিয়েছেন জাদুঘরের ট্রাস্টি ড. সারোয়ার আলী। ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের তথ্যাদির এক বিশাল ভাণ্ডার।
নতুন কারিকুলামে যুক্ত মুক্তিযুদ্ধের পাঠের পাশাপাশি আমরা আমাদের এ তথ্যভাণ্ডার শিক্ষার্থীদের সাথে ডিজিটাল কন্টেন্ট ভিডিও চিত্র, ফটো অ্যালবাম, এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রযুক্তি সংযুক্তির মাধ্যমে শেয়ার করতে চাই।
এতে করে তারা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আরও গভীরভাবে এবং প্যাক্টিক্যালি জানবে। এটি নিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে।’
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের ডিজিটাল কনটেন্ট উপস্থাপনা করেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক আবু সাইদ।
বিদেশে অবস্থান করায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির বিষয়টি তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম।
মূলত এটি একটি ওয়েব পেজ। এতে ভিডিও, ছবি, সংবাদপত্রের কাটিংসহ বিভিন্ন তথ্য আছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে একটি চ্যাটবটও রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম ঘোষণা করা হবে মাউশির অনুমোদন পেলে।
০ টি মন্তব্য