গত মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) হাইকোর্ট বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) অস্কার বিজয়ী ভারতীয় সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমানের সুরে গাওয়া কাজী নজরুল ইসলামের গান ‘কারার ওই লৌহ-কপাট’ ছয় মাসের জন্য ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন।
জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত একটি রিটের শুনানি শেষে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দিয়ে রুল জারি করেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন। তাকে সহযোগিতা করেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, নাঈম সরদার ও ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার।
গত ৬ ডিসেম্বর মানবাধিকার সংগঠন ল’ অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।
এ নিয়ে গণমাধ্যমকে রিটকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির বলেছেন, সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ দেওয়া হয়েছিল এ আর রাহমানের গাওয়া ‘কারার ওই লৌহ-কপাট’ গানটি অপসারণ করতে।
কিন্তু তারা কার্যকর কোনও ব্যবস্থা নেননি। কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের জাতীয় কবি। আমাদের সব ধরনের বিপ্লব ও আন্দলনে অনুপ্রেরণা দিয়েছে তার গান।
আমাদের জাতীয় সম্পদ তার গান ও কবিতা। সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থে রিট দায়ের করা হয়েছিল আমাদের জাতীয় কবি ও তার অমর কবিতার মূল সুর রক্ষায়।
শুনানি শেষে আজ আদালত বিটিআরসিকে এ আর রাহমানের বিকৃত সুরে গাওয়া জাতীয় কবির এই গানটি সরাতে নির্দেশ দিয়েছেন।’
গত ১৯ নভেম্বর সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির বিবাদীদের এ আর রাহমানের বিকৃত সুরে গাওয়া ‘কারার ওই লৌহ-কপাট’ গানটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে সরাতে।
গানটি নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনলাইন থেকে সরাতে বলা হয়। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ায় এ রিট দায়ের করা হয়। গানটির মূল লেখক, সুরকার ও গীতিকার কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
রিটে বলা হয়, কবি কাজী নজরুল ইসলামের অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ঐতিহাসিকভাবে সমৃদ্ধ ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটিতে এ আর রাহমান নতুনভাবে সুরারোপ করেছেন।
এটি ‘পিপ্পা’ নামে একটি হিন্দি চলচ্চিত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। এ আর রাহমান গানের কথা ঠিক রাখলেও সুরের পরিবর্তন করেছন। এই গান নজরুলের নিজের সুরারোপিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত।
‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ আমাদের সব বিপ্লব-বিদ্রোহ তথা আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছে। রিটে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
তিনি বিদ্রোহী কবি নামে পরিচিত। তার কবিতা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ। রিটে দাবি জানানো হয় তার কবিতার আসল সুর অক্ষুণ্ন রাখার।
জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত একটি রিটের শুনানি শেষে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দিয়ে রুল জারি করেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন। তাকে সহযোগিতা করেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, নাঈম সরদার ও ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার।
গত ৬ ডিসেম্বর মানবাধিকার সংগঠন ল’ অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।
এ নিয়ে গণমাধ্যমকে রিটকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির বলেছেন, সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ দেওয়া হয়েছিল এ আর রাহমানের গাওয়া ‘কারার ওই লৌহ-কপাট’ গানটি অপসারণ করতে।
কিন্তু তারা কার্যকর কোনও ব্যবস্থা নেননি। কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের জাতীয় কবি। আমাদের সব ধরনের বিপ্লব ও আন্দলনে অনুপ্রেরণা দিয়েছে তার গান।
আমাদের জাতীয় সম্পদ তার গান ও কবিতা। সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থে রিট দায়ের করা হয়েছিল আমাদের জাতীয় কবি ও তার অমর কবিতার মূল সুর রক্ষায়।
শুনানি শেষে আজ আদালত বিটিআরসিকে এ আর রাহমানের বিকৃত সুরে গাওয়া জাতীয় কবির এই গানটি সরাতে নির্দেশ দিয়েছেন।’
গত ১৯ নভেম্বর সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির বিবাদীদের এ আর রাহমানের বিকৃত সুরে গাওয়া ‘কারার ওই লৌহ-কপাট’ গানটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে সরাতে।
গানটি নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনলাইন থেকে সরাতে বলা হয়। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ায় এ রিট দায়ের করা হয়। গানটির মূল লেখক, সুরকার ও গীতিকার কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
রিটে বলা হয়, কবি কাজী নজরুল ইসলামের অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ঐতিহাসিকভাবে সমৃদ্ধ ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটিতে এ আর রাহমান নতুনভাবে সুরারোপ করেছেন।
এটি ‘পিপ্পা’ নামে একটি হিন্দি চলচ্চিত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। এ আর রাহমান গানের কথা ঠিক রাখলেও সুরের পরিবর্তন করেছন। এই গান নজরুলের নিজের সুরারোপিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত।
‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ আমাদের সব বিপ্লব-বিদ্রোহ তথা আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছে। রিটে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
তিনি বিদ্রোহী কবি নামে পরিচিত। তার কবিতা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ। রিটে দাবি জানানো হয় তার কবিতার আসল সুর অক্ষুণ্ন রাখার।
০ টি মন্তব্য