https://www.brandellaltd.com/

বিসিএসে পুনরায় সভাপতি হলেন সুব্রত সরকার

বিসিএসে পুনরায় সভাপতি হলেন সুব্রত সরকার বিসিএসে পুনরায় সভাপতি হলেন সুব্রত সরকার
 
তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসা খাতের সংগঠন বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতির (বিসিএস) ২০২৪-২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন আজ রাজধানীর মিন্টো রোডে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয়।  

বিসিএসের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে সাতটি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৯ জন প্রার্থী। বিসিএস নির্বাচনে সাত সদস্য বিশিষ্ট মেম্বার ভয়েস প্যানেল নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেছেন।

বিজয়ীরা হলেন সাউথ বাংলা কমপিউটারের মো. কামরুজ্জামান ভূঁইয়া তিনি সর্বোচ্চ ১৩৪৪ ভোট পেয়েছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৪০ ভোট  পেয়েছেন স্টারটেক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩২৫ ভোট পেয়েছেন মিজান ট্রেডের আনিসুর রহমান। চতুর্থ সর্বোচ্চ ১২৫৬ ভোট পেয়েছেন টেকনো প্ল্যানেট সিস্টেমসের মো. মনজুরুল হাসান।

পঞ্চম সর্বোচ্চ ১২১৩ ভোট পেয়েছেন নেওয়াজ এন্টারপ্রাইজের এইচ এম শাহ নেওয়াজ। ষষ্ঠ সর্বোচ্চ ১০৯৬ ভোট পেয়েছেন মাইক্রোসান সিস্টেমসের এস এম ওয়াহিদুজ্জামান।

সপ্তম সর্বোচ্চ ৯৮৪ ভোট পেয়েছেন সিঅ্যান্ডসি ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার। ভোট গণনার পর মেম্বার ভয়েস প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়ীরা তাৎক্ষণিক নিজেদের মধ্যে পদ বন্টন করেন।

টানা তৃতীয়বারের মতো সভাপতি হলেন ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, সহ-সভাপতি  মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া, সেক্রেটারি মো. কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, জয়েন্ট সেক্রেটারি এস এম ওয়াহিদুজ্জামান, কোষাধক্ষ্য আনিসুর রহমান, প্রথম পরিচালক মো. মনজুরুল হাসান এবং দ্বিতীয় পরিচালক এইচ এম শাহ নেওয়াজ। 

নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এক্সেল ইনটেলিজেন্স সলিউশন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক বীরেন্দ্র নাথ অধিকারী।

নির্বাচনী বোর্ডের অন্য দুই সদস্য হলেন সাইবার কমিউনিকেশনের প্রধান কার্যনির্বাহী মো. নাজমুল আলম ভুঁইয়া (জুয়েল) এবং কমপিউটার আর্কাইভস এর স্বত্বাধিকারী মো. আমির হোসেন।  

এছাড়াও নির্বাচনী আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন এডভান্সড কমপিউটার টেকনোলজি’র(এসিটি) স্বত্বাধিকারী ইঞ্জিনিয়ার চৌধুরী মো. আসলাম।

ম্যাসিভ কমপিউটারস এর প্রধান কার্যনির্বাহী শেখ মুসা কামাল মিহির এবং বিজনেসল্যান্ড লিমিটেডের পরিচালক মো. হামিদ উল্লাহ খান আপীল বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 

প্রার্থী বৈধতা এবং ভোটের অধিকার নিয়ে যে দুইজন লড়াই করেছেন তারা আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করতে পারেন নাই। তারা হচ্ছেন, টেক হিলের মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান ৮৫৯ ভোট পেয়েছেন ও এশিয়াকমের মোহাম্মদ আবদুল জলিল ৬০০ ভোট পেয়েছেন।

আজ সকাল ৯টা থেকে ‍শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণ করা হয় তিনটি পৃথক ব্যালট বাক্সে। বড় স্বচ্ছ বাক্সে জমা নেয়া হয় কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির ব্যালট।

আর অপর দুইটি ব্যালট বাক্সে জমা নেয়া হয় রংপুর শাখা কমিটির ও সিলেট শাখা কমিটির ব্যালট। অপরদিকে রংপুর শাখা কমিটির নির্বাচনে ১৪ জন এবং সিলেট শাখা কমিটি নির্বাচনে ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।







০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।