তবে এবারের আসরের আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ হওয়ায় বিশ্বকাপের প্রায় সব ম্যাচই বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে পাঁচটা, রাত সাড়ে আটটা, সাড়ে নয়টা, রাত ১১টা ও রাত ১টায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ফলে বেশিরভাগ ম্যাচই বাসায় বসে ঘরোয়া আয়োজনে দেখছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। বিশ্বকাপের মতো বড় আয়োজনের নানামুখী প্রভাব পড়ে সারাবিশ্বে।
বাড়ে টেলিভিশনের বিক্রি, সঙ্গে বাড়ে অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের ব্যবসা। ২০২৪ সালে দৃশ্যমান হচ্ছে আরেকটি চাহিদা। ম্যাচ চলাকালে কেউ স্ক্রিন ছেড়ে উঠবেনই না।
ঠিক ওই সময় খাবারের জন্য সবাই নির্ভর করছে অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ওপর। অ্যাপভিত্তিক খাবার ও গ্রোসারি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ফুডপ্যান্ডার তথ্য মতে, বিশ্বকাপ চলাকালে ফুডপ্যান্ডার খাবারের অর্ডার বেড়েছে।
বাংলাদেশের খেলার দিন চাহিদা বাড়ে উল্ল্যেখযোগ্য। রাজধানীতে চাকরিজীবী বন্ধুরা মিলে বসবাসকারী নাজ্জার হোসেন জানালেন, বিশ্বকাপটা এবার সবাই মিলে উপভোগ করছেন।
সরাসরি খেলা চলাকালে তারা স্ন্যাকস অর্ডার করেন। বাংলাদেশ জিতলে অর্ডার করেন পিৎজা বা পছন্দের খাবার। বাসাতেই খেলা দেখা হয়। দলেবলে খেলা দেখতে বসলেই কেউ না কেউ ফুডপ্যান্ডায় খাবার অর্ডার করেন।
বিশ্বকাপের সময় বিশেষ সব অফার দিচ্ছে অনলাইনে ফুড ডেলিভারি করা কিছু প্ল্যাটফর্ম। ব্যাংক বা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে অ্যাপে অর্ডার করা খাবারের বিল পরিশোধ করলে মিলছে বাড়তি মূল্যছাড়।
০ টি মন্তব্য