সাম্প্রতিক সময়ে দেশের নেটিজেনদের পাশাপাশি ব্যাবসায় ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যবহৃত হচ্ছে জিপিটি’র মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর টুলস।
এসি, ফ্রিজ এর মতো ঘরে ঘরে ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসগুলোতে ব্যবহৃত হচ্ছে এই প্রযুক্তিটি। তবে অনেকেই যেমন বুঝে-না বুঝে এআই ব্যবহার করছেন।
তেমনি শর্ত না পড়েই অনলাইনে অনেক সংবেদনশীল ও ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করছেন অনেকেই। ফলে সামনের দিনে সাইবার হামলার শঙ্কা প্রকাশ করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
তাই অনাকাঙিক্ষত ক্ষতির আগেই সরকারি-বেসরকারি তথ্যের নিরাপত্তায় একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনের্দেশনা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ই-গভঃ কমপিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (বিজিডি-সার্ট)।
এতে নতুন করে এআই-এ ব্যবহারের ক্ষেত্রে এআই সুরক্ষা নিরূপণ, আইওটি সুরক্ষা নিরূপণ ও শিল্পীয় নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমের (আইসিএস) সাইবার সুরক্ষার বিষয় তিনটি যুক্ত করা হয়েছে।
বাংলদেশ কমপিউটার কাউন্সিল থেকে প্রকাশিত এই গাইডলাইনে সাইবার হুমকী ও এর প্রভাব, বিডিজডি ই-গভ সার্ট এর ভূমিকা, গাইড লাইনের উদ্দেশ্য, কোথায় কোথায় প্রয়োগ করা যাবে, নীতিমালা মূল্যায়ন, নেটওয়ার্ক ও অবকাঠামোর সুরক্ষা, ডাটা সুরক্ষা, সোশ্যাল মিডিয়া সুরক্ষা, শঙ্কা ও প্যাচ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি নানা বিষয়ের পাশাপাশি কীভাবে এআই এবং আইওটি সুরক্ষা নিরূপণ করা যাবে এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সিস্টেম নিয়ন্ত্রণের জন্য সাইবার সুরক্ষার (আইসিএস) বিষয়টি বিভিন্ন চার্ট ও উপধারার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে বিপুল তথ্য বিশ্লেষণ, প্যাটার্ণ চিহ্নিত করণ এবং সম্ভাব্য এআই হামলা মোকাবেলায় তাৎকক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের একটি পথনকশাও রয়েছে এই গাইড লাইনে।
০ টি মন্তব্য