লিথুয়ানিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্যাব্রিলিয়াস ল্যান্ডসবার্গিস এবং বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সীমান্ত প্রযুক্তি, সাইবার নিরাপত্তা এবং স্টার্টআপ খাতে যৌথ অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার লক্ষ্যে একটি বৈঠক করেছেন।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে দু’জন নিজ নিজ দেশের আইসিটি খাতের সর্বশেষ অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রী কোয়ান্টাম টেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি, স্পেস টেকনোলজি, ব্লকচেইন এবং শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজির মতো উন্নত বা সীমান্ত প্রযুক্তিতে দেশের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, একটি নিরাপদ সাইবার বিশ্ব বজায় রাখতে হলে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। যেহেতু কোনো দেশ একা এটি অর্জন করতে পারে না, তাই জাতীয় সাইবারস্পেস সুরক্ষিত করার জন্য সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
লিথুয়ানিয়ান প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিমকে (সিআইআরটি) সহায়তা অব্যাহত রাখবে। বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী। বাংলাদেশের সাইবার স্পেস সুরক্ষিত করতে CIRT আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা বজায় রাখে। পলক বাংলাদেশের ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সি (ডিএসএ) এর সাথে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে প্রযুক্তি ও দক্ষতা বিনিময়ের জন্য সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৈঠকে লিথুয়ানিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত পাবলিক সার্ভিসের মাধ্যমে স্মার্ট সরকার গঠনের জন্য বাংলাদেশে অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (A2I) এর সাথে একটি অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠায় আগ্রহ প্রকাশ করেন।











০ টি মন্তব্য