৩০ জুন পর্যন্ত এ হার শতকরা ৯৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ইতিহাসে প্রায় শতভাগ এডিপি বাস্তবায়নের এই হার এই প্রথম।
গতকাল বুধবার রাতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর সভাপতিত্বে স্মার্ট প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে , ডাক অধিদফতর, বিটিসিএল, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, ,টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আওতাধীন দফতর ও সংস্থাসমূহের ১২ টি প্রকল্পের প্রকল্প প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ননের এই সফলতা অর্জিত হয়।
বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে জনগণের প্রয়োজনীয়তা, প্রকল্পের রিটার্ন কী হবে এবং যথার্থতা কী এই তিনটি বিষয় কঠোরভাবে মেনে প্রকল্প গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি বলেণ, প্রকল্প বাস্তবায়নে সততা, দক্ষতা এবং জবাবদিহীতা অপরিহার্য। এর আগে তিনি গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত এডিপি বৈঠকে চলতি অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন হার শতভাগ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
তার এ নির্দেশ যথাযথভাবে বাস্তবায়নে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এর মেধাবী ও সাহসী পরিকল্পনা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অভিযাত্রা আমরা শুরু করেছি।
২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ ৪টি মূল পিলার ইতোমধ্যে জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় তুলে ধরেছেন। স্তম্বসমূহ হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক তৈরি করা, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার,এবং স্মার্ট সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
এই চারটি পিলার শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে আগামী ৫ বছরে এই মন্ত্রণালয় কী করবে তিনটি ধাপে ভবিষ্যত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
আমরা তিনটি খাতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিচ্ছি। সেটি হচ্ছে আমাদের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করা, বিনিয়োগ আকর্ষণ করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ ৪টি মূল পিলার ইতোমধ্যে জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় তুলে ধরেছেন। স্তম্বসমূহ হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক তৈরি করা, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার,এবং স্মার্ট সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
এই চারটি পিলার শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে আগামী ৫ বছরে এই মন্ত্রণালয় কী করবে তিনটি ধাপে ভবিষ্যত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
আমরা তিনটি খাতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিচ্ছি। সেটি হচ্ছে আমাদের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করা, বিনিয়োগ আকর্ষণ করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিআরসি, ডাক অধিদপ্তর, বিটিসিএল, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর,সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, টেলিটকসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা প্রধানগণ এবং বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় টেলিযোগাযোগ বিভাগের চলতি অর্থবছরে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
০ টি মন্তব্য