বাংলাদেশে কয়েক ধরনের ওয়াইফাই ‘সেভেন’ অ্যাকসেস পয়েন্ট পণ্য উন্মোচনের কথা জানিয়েছে হুয়াওয়ে, যা দেশে প্রথমবার ব্যবহৃত হবে।
সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বাধুনিক ফিচারের ওয়াইফাই পণ্য নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক সরবরাহের মাধ্যমে সর্বোচ্চ মানের সংযোগ দিতে সক্ষম বলে নির্মাতারা জানান।
শিক্ষা, উৎপাদন লাইন ও মেটাভার্স বিষয়ক সব শিল্পের সঙ্গে এআর/ভিআর এডুকেশন, অটোমেটিক অপটিক্যাল ইন্সপেকশন ক্ষেত্রে উন্মোচিত পণ্য ব্যবহারের সুফল মিলবে।
উল্লিখিত পণ্য বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরকেও ত্বরান্বিত করবে বলে ব্র্যান্ড কর্মকর্তারা অবহিত করেন। সব ব্যবহারকারীর জন্য মাল্টি-আরইউ ও মাল্টি-লিঙ্ক অপারেশন্সের (এমএলও) মতো মানোন্নত ফিচারসমৃদ্ধ এসব ওয়াইফাই পণ্য আগের প্রজন্মের ওয়াইফাই গতির তুলনায় ল্যাটেন্সি কমিয়ে নির্ভরযোগ্যতা বাড়াবে; যা ওয়াইফাই সিক্স পণ্যের তুলনায় তিন গুণ বেশি ব্যান্ডউইথ দেওয়ার সঙ্গে চার গুণ বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারীকে সংযোগ দিতে সক্ষম, যা ওয়াইফাই সিক্স পণ্যের তুলনায় ১০ গুণ বেশি নির্ভরশীল।
উল্লিখিত পণ্যের মাধ্যমে ওয়াইফাই ডেটা চুরির আশঙ্কাও কমে যায়। কক্সবাজারে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ভাইস প্রসিডেন্ট ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যালেন লিউ, এশিয়া প্যাসিফিকের নেটওয়ার্ক সিটিও ও প্রিন্সিপাল আর্কিটেক্ট ভিক্টর লাপিয়ান, সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক সল্যুশন সেলসের ডিরেক্টর ম্যানফ্রেড কাই ও সাউথ এশিয়ার ডেটা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক সল্যুশন বিভাগের নেটওয়ার্ক সল্যুশন ডিরেক্টর মির্জা মো. আনজামুল বাশেদ (মারুফ) পণ্য উন্মোচনে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি ও স্মার্ট অ্যান্টেনার বিবেচনায় এসব সংস্করণ উদ্ভাবন করা হয়। ঘনবসতিপূর্ণ স্থান, যেমন-অফিস, স্কুল ও স্টেডিয়ামে এয়ারইঞ্জিন ৬৭৭৬-৫৬টিপি কার্যকর।
ডিভাইসে ছোট ও মাঝারি আকারের ব্যবসায়িক কর্মক্ষেত্র, উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালে নেটওয়ার্ক কাভারেজের জন্য যথার্থ বলে জানান পণ্য নির্মাতারা।
০ টি মন্তব্য