প্রথমবারের মতো, চীন জাপানকে ছাড়িয়ে বিশ্বের বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানিকারক হয়ে উঠেছে। রাশিয়ান এবং মেক্সিকান বাজারে চীনা গাড়ির ক্রমবর্ধমান চাহিদা, সেইসাথে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্রমবর্ধমান চাহিদা চীনের জন্য একটি আশীর্বাদ।
চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের (সিএএএম) প্রাথমিক তথ্য যাচাই করে একথা জানিয়েছে নিক্কেই এশিয়া।
পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালের প্রথম ১১ মাসে- অর্থাৎ, জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে চীন ৪ দশমিক ৪১ মিলিয়ন গাড়ি রফতানি করেছে।
যা ২০২২ সালের একই সময়ের তুলনায় ৫৮ শতাংশ বেশি। এতে দেশটি বিশ্বের শীর্ষ গাড়ি রফতানিকারক জাপানকে ছাড়িয়ে গেছে। এই সময়ে জাপান মোট ৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন গাড়ি রফতানি করেছে।
এর আগে সবশেষ গাড়ি রফতানিকারকের শীর্ষ স্থান থেকে জাপান ছিটকে গিয়েছিল ২০১৬ সালে। তখন শীর্ষ স্থানটি দখল করেছিল জার্মানি।
চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের (সিএএএম) প্রাথমিক তথ্য যাচাই করে একথা জানিয়েছে নিক্কেই এশিয়া।
পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালের প্রথম ১১ মাসে- অর্থাৎ, জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে চীন ৪ দশমিক ৪১ মিলিয়ন গাড়ি রফতানি করেছে।
যা ২০২২ সালের একই সময়ের তুলনায় ৫৮ শতাংশ বেশি। এতে দেশটি বিশ্বের শীর্ষ গাড়ি রফতানিকারক জাপানকে ছাড়িয়ে গেছে। এই সময়ে জাপান মোট ৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন গাড়ি রফতানি করেছে।
এর আগে সবশেষ গাড়ি রফতানিকারকের শীর্ষ স্থান থেকে জাপান ছিটকে গিয়েছিল ২০১৬ সালে। তখন শীর্ষ স্থানটি দখল করেছিল জার্মানি।
চীনের বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, চীন গাড়ি উৎপাদনের কেন্দ্র হয়ে উঠতে চায়। এই লক্ষ্য অর্জনের এ গাড়ি উৎপাদনের খাতকে ইভিতে স্থানান্তর করছে।
০ টি মন্তব্য