স্মার্টফোনের সাথে ব্যবহৃত সবচেয়ে সাধারণ ডিভাইস হল ইয়ারবাড। আজকের বিশ্বে ব্লুটুথ ওয়্যারলেস ইয়ারবাডের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। দাম এবং বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন কোম্পানির ইয়ারবাডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। কিন্তু আপনার বাজেটে ইয়ারবাড কেনার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরি।
একেবারে শুরুতেই, আপনি কিসের জন্য ইয়ারবাড কিনছেন তা ঠিক করতে হবে। আপনি আপনার কাছের মানুষের শখ জানেন। তাই মাথায় রেখে ইয়ারবাড কিনুন। আপনি গান শুনতে চান, গেম খেলতে চান নাকি শুধু কথা বলতে চান তা স্থির করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি যে ধরনের ইয়ারবাড কিনবেন, তাতে সেই বৈশিষ্ট্য আছে কি না তা দেখেই কেনা উচিত।
বাজেট
আগে বাজেট ঠিক করুন। বাজারে ইয়ারবাডও খুব কম দামে পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি যদি কথা বলার জন্য কিনতে চান, তাহলে অ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যান্সেলেশন ফিচার দেখুন। তবে সে ক্ষেত্রে দাম পড়বে অনেক বেশি।
বৈশিষ্ট্য
ইয়ারবাডের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ-
- অ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন (ANC): এটি বাইরের যেকোনো শব্দ কমাতে সাহায্য করে।
- জল প্রতিরোধী: এটি ইয়ারবাডগুলিকে জল এবং ঘাম থেকে রক্ষা করে।
- ব্যাটারির ক্ষমতা: ইয়ারবাড কেনার সময় ব্যাটারি লাইফের দিকে নজর দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যথায়, প্রয়োজনে ইয়ারবাডের ব্যাটারি ফুরিয়ে যাবে। ফলে বারবার চার্জ দেওয়ার ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই বেশি ব্যাটারির ক্ষমতা আছে এমন ইয়ারবাড কেনার চেষ্টা করুন।
- সাউন্ড কোয়ালিটি: ইয়ারবাডের সাউন্ড কোয়ালিটি দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- পর্যালোচনা বা পর্যালোচনা
- বিভিন্ন ইয়ারবাড কেনার আগে রিভিউ পড়ুন। আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করেন, সবার রিভিউ পড়ুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
- অনলাইন ডিল
- অনেক অনলাইন স্টোর ইয়ারবাডে ডিসকাউন্ট এবং অফার দেয়। এই চুক্তির মাধ্যমে আপনি কম দামে ইয়ারবাড কিনতে পারবেন।











০ টি মন্তব্য