https://www.brandellaltd.com/

বাংলাদেশের বাজারে আরটিক গেমিং পণ্যের যাত্রা শুরু

বাংলাদেশের বাজারে আরটিক গেমিং পণ্যের যাত্রা শুরু বাংলাদেশের বাজারে আরটিক গেমিং পণ্যের যাত্রা শুরু
 
দেশের সুনাম ধণ্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয়কারি প্রতিষ্ঠান মোনার্ক আইটি লিমিটেড সম্প্রতি জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বাজারে আরটিক গেমিং পণ্যের বাজারজাত শুরু করেছে।

আরটিক জার্মানভিক্তিক একটি প্রতিষ্ঠান। গেমিং পণ্য হিসেবে বিশ্বে বেশ সুনাম আছে। গেমারদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে আছে আরটিক এর পণ্য। 

কমপিউটার জগৎ কে মোনার্ক আইটি লিমিটেড ব্যাবস্থাপনা পরিচালক বাবুল চন্দ্র সাহা বলেন, আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল এরকম একটা প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করার।

আরটিক এর গেমারদের কনফিডেন্স বাড়িয়ে দিবে। তারা নির্বিঘ্নে নির্দ্বিধায় পণ্য গুলো ব্যবহার করতে পারবে। একমাএ মোনার্ক আইটি আরটিক এর সকল পণ্যের ছয় বছর ওয়ারেন্টি দিচ্ছে। যা বাংলাদেশে গেমিং পণ্যের ক্ষেত্রে প্রথম। 

বাবুল চন্দ্র সাহা বলেন, আরটিক কোম্পানির মতে আরটিকের সকল পণ্য ইকো ভ্যালেন্ট টু আইফোন। অর্থ্যাৎ পণ্যে মানের ক্ষেত্রে অতুলনীয়।

এটা আইফোন এর মতই ভ্যালুয়েবল কনফিডেন্স প্রোডাক্ট। তাই সবাইকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি আপনারা অন্য প্রোডাক্ট যা আছে মার্কেটে তাদের সাথে এটা কম্পেয়ার করেন, স্পেসিফিকেশন দেখেন, এটার কনজিভিটি ওয়ারেন্টি সাপোর্ট সবকিছু কম্পেয়ার করে।

আপনারা প্রেসক্রাইব করুন , এন্ড ইউজারকে তারা যেন ভালো প্রোডাক্ট পায়, ভালো প্রোডাক্ট এর দিকে এগিয়ে যায়।কমপিউটার জগৎ কে পিসি বিল্ডার বাংলাদেশ অনন্যা জামান বলেন, আরটিক কেন এত জোস ।

অনেকের মনেই প্রশ্ন আমার মনেও প্রশ্ন ছিল। বাজারে যতগুলো প্রোডাক্ট আছে আর কাউকে আমরা এত থিক রেগুলেটর বানাতে দেখিনি।

সিপিইউ বক্সটার মধ্যে একটা ছোট ফ্যান আছে কেন? এই ফ্যানটা আসলে আপনার সিপিইউ এর যে হিয়ারিং গুলো থাকে,  হেয়ারিং সেশনের উপরে এটা একটা বাতাসের রম তৈরি করে যেটা আপনার সকেটের চারপাশ থেকে ঘোরে এবং ওই জায়গাটায় একটি শীতল অনুভূতি সৃষ্টি করে। এয়ার কুলার রয়েছে ,ফ্যান রয়েছে এবং সবচেয়ে বেশি ইন্টারেস্টিং আরটিক পেস্ট! 

আরটিক মনিটর সবকটাই ভার্টিক্যাল একটা ৪০ ইঞ্চ আল্ট্রা ভাইভ টু বি অনেস্ট। আরটিক এর পণ্য দামে কম মানে ভালো। এবার জেনে নেওয়া যাক আরটিক এর পণ্যের দাম সম্পর্কে।



সবচেয়ে পপুলার লিকুইড ফ্রিজার আই আই ২৪০ এটার দাম হচ্ছে ১৩০০০ টাকা। লিকুইড ফ্রিজার আই আই ২৮০ এটার দামও  হচ্ছে ১৩০০০ টাকা।  লিকুইড ফ্রিজার আই আই ৩৬০ এটার দাম হচ্ছে ১৫০০০ টাকা।



বাজারের সবচেয়ে বড় সাইজের  লিকুইড ফ্রিজার আই আই ৪২০ এটার দামও  হচ্ছে ১৭৮০০ টাকা। এয়ার কুলার লাইনার এর দাম ৪৭০০ টাকা । 



কম দামের মধ্যে বাজেট কুলার ৩৩.৯৯ মাত্র ২৮০০ টাকা । ফ্যানস দাম হচ্ছে ৫১০০ টাকা ।  আর সিঙ্গেল ফ্যান গুলোর দাম হচ্ছে ১৯০০টাকা।

পি ডব্লিউ এম ফ্যান ১৮০০টাকা। মনিটর মাউন্ট জেড ওয়ান বেসিক ৪০০০ টাকা। জেড টু জেড ৩ এটার দাম হচ্ছে ৬৩০০ টাকা। এক্স ওয়ান থ্রিডি ৫৫০০ টাকা । 

এরপর হচ্ছে সেই আকাঙ্ক্ষিত পেস্ট ১১৫০ টাকা । প্রাইসিং ওয়াইজ বাংলাদেশ সেটা হিসাব করে দেখলো কুলার গুলা ম্যাক্সিমামই একজ্যাক্ট কাজ করতেছে হ্যান্ডসাম পয়েন্ট কিছু কিছু প্রোডাক্টে এম এস আর থেকেও  আন্ডার প্রাইসিং করা হয়েছে । আমরা সহজে যেটা বুঝতে পারি আরটিক তার বেস্ট এফোর্ড টা বাংলাদেশে দিচ্ছে।







০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।