সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ একটি কোম্পানি হিসেবে ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের সহায়তায় বিভিন্ন জরুরি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে গ্রামীণফোন।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাথে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে দুর্গত এলাকার ভুক্তভোগী মানুষের জন্য খাবার পানি নিশ্চিত করতে দুটি পানি পরিশোধন প্ল্যান্ট স্থাপন, বিনামূল্যে ওষুধসহ দুটি মেডিকেল টিম প্রেরণ এবং ১০ হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সহায়তা উদ্যোগ গ্রহণ করছে গ্রামীণফোন।
এছাড়া ক্ষতিগ্রস্থরা যেন তাদের পরিবারের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারেন এজন্য ফ্রি চার্জিং সুবিধা, ১০ মিনিট ফ্র্রি টকটাইম এবং ৫০০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট প্রদান করেছে কোম্পানিটি।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, “গ্রামীণফোন সবসময় মানুষের পাশে আছে, বিশেষ করে সংকটময় সময়ে।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে অনেক নাগরিকের জন্যই জরুরি সহায়তার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তাই ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি।
প্রথমে আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য সংযোগ ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট হয়েছি, যেন তারা প্রিয়জনের সাথে যুক্ত থাকতে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারেন। আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি, আমরা সকলে মিলে এই সংকট কাটিয়ে উঠব এবং ঘুরে দাঁড়াব।”
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাথে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে দুর্গত এলাকার ভুক্তভোগী মানুষের জন্য খাবার পানি নিশ্চিত করতে দুটি পানি পরিশোধন প্ল্যান্ট স্থাপন, বিনামূল্যে ওষুধসহ দুটি মেডিকেল টিম প্রেরণ এবং ১০ হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সহায়তা উদ্যোগ গ্রহণ করছে গ্রামীণফোন।
এছাড়া ক্ষতিগ্রস্থরা যেন তাদের পরিবারের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারেন এজন্য ফ্রি চার্জিং সুবিধা, ১০ মিনিট ফ্র্রি টকটাইম এবং ৫০০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট প্রদান করেছে কোম্পানিটি।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, “গ্রামীণফোন সবসময় মানুষের পাশে আছে, বিশেষ করে সংকটময় সময়ে।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে অনেক নাগরিকের জন্যই জরুরি সহায়তার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তাই ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি।
প্রথমে আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য সংযোগ ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট হয়েছি, যেন তারা প্রিয়জনের সাথে যুক্ত থাকতে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারেন। আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি, আমরা সকলে মিলে এই সংকট কাটিয়ে উঠব এবং ঘুরে দাঁড়াব।”
গ্রামীণফোন লিমিটেড:
গ্রামীণফোন, টেলিনর গ্রæপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, ৮.৩০ কোটি গ্রাহক নিয়ে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান।
সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রামীণফোন দেশব্যাপী সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যার মাধ্যমে দেশের ৯৯ শতাংশেরও অধিক মানুষ সেবা গ্রহণ করছে।
এর ব্র্যান্ড প্রতিজ্ঞা ‘এখনই সময়’ প্রতিষ্ঠানটির কানেক্টিভিটির শক্তি ব্যবহার করে সম্ভাবনা উন্মোচনের প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে।
এর মাধ্যমে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের ডিজিটাল জীবনযাত্রা আরও উন্নত করে চলেছে; একইসাথে, ভবিষ্যৎ উপযোগী ও গ্রাহক-কেন্দ্রিক প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে ধারাবাহিকভাবে উদ্ভাবন করে যাচ্ছে। গ্রামীণফোন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)-তে তালিকাভুক্ত।
সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রামীণফোন দেশব্যাপী সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যার মাধ্যমে দেশের ৯৯ শতাংশেরও অধিক মানুষ সেবা গ্রহণ করছে।
এর ব্র্যান্ড প্রতিজ্ঞা ‘এখনই সময়’ প্রতিষ্ঠানটির কানেক্টিভিটির শক্তি ব্যবহার করে সম্ভাবনা উন্মোচনের প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে।
এর মাধ্যমে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের ডিজিটাল জীবনযাত্রা আরও উন্নত করে চলেছে; একইসাথে, ভবিষ্যৎ উপযোগী ও গ্রাহক-কেন্দ্রিক প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে ধারাবাহিকভাবে উদ্ভাবন করে যাচ্ছে। গ্রামীণফোন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)-তে তালিকাভুক্ত।
০ টি মন্তব্য