https://comcitybd.com/brand/Havit

`গ্রাম থেকে বিশ্বে’ শ্লোগান দিয়ে ২০১৯ সালে মানিকগঞ্জে ডিজিটাল পল্লী’র যাত্রা শুরু

প্রথম ডিজিটাল পল্লী পরিদর্শন করে মুগ্ধ টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নের চারটি গ্রাম নিয়ে গঠিত দেশের প্রথম ডিজিটাল পল্লী পরিদর্শনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নের চারটি গ্রাম নিয়ে গঠিত দেশের প্রথম ডিজিটাল পল্লী পরিদর্শনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার
 

মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নের চারটি গ্রাম নিয়ে গঠিত দেশের প্রথম ডিজিটাল পল্লী গত ১১ আগস্ট, বৃহস্পতিবার পরিদর্শন করেছেন ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

 

`গ্রাম থেকে বিশ্বেএই প্রতিপাদ্যে ২০১৯ সালে মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নের চারটি গ্রাম নিয়ে ই-ক্যাবের আয়োজনে ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল পল্লী যাত্রা শুরু করে। এরপর কোভিডে লকডাউনে অনলাইনে নিজেদের তৈরি পণ্য বেঁচে দুরবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেয়ে এখন নতুন উদ্যোমে কাজ শুরু করেন। 

 

তাদের এই উদ্যোম দেখে অভিভূত ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার উপস্থিত তাঁতিদের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেন। তাদের সুবিধা-অসুবিধার কথা জেনে দ্রুততম সময়ে ওই এলাকায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ এবং ওয়াইফাই এর মাধ্যমে কমিউনিটি নেটওয়ার্কিং এর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন। এসময় মন্ত্রী বলেন, গ্রামেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দিয়ে পল্লী গ্রামের ঐতিহ্য, বিশেষ করে বাংলার তাঁত শিল্পীদেরকে অ্যামাজনের মতো মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে বাংলার ঐতিহ্যকে বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে, একটি টেকসই ইকো সিস্টেম গড়ে তুলতে হবে।

 

এজন্য ইউনিয়ন পর্যায়ের ডাকঘরগুলোকে প্রযুক্তি নির্ভর সেবা দেয়ার সক্ষমতা অর্জন করার পাশাপাশি তাঁতিদের প্রশিক্ষণ দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি। একইসঙ্গে ডিজিটাল পল্লী উদ্যোগকে আরো সম্প্রসারণ করে ডিজিটাল পল্লী চাষী থেকে শুরু কারুশিল্পী এমনকি ঘরের রান্না খাবারও যেনো অনলাইনে বিক্রি করা সম্ভব হয় সেজন্য একটি ইকো সিস্টেম গড়ে তুলতে বেশ কিছু প্রস্তাব তুলে ধরেন -কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল।

 

তিনি বলেন, আমরা এমন একটা ডিজিটাল ইকো সিস্টেম গড়ে তুলতে চাই যার মাধ্যমে এই গ্রামে বসেই কৃষক বা প্রান্তিক খামারি কারু শিল্পীরা অ্যামাজনে তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারে। মন্ত্রী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বিষয়ে একটি প্রকল্প জমা দেয়ার পরামর্শ দেন। এভাবেই একে একে দেশের প্রতিটি গ্রামই ডিজিটাল পল্লীতে রূপান্তরিত হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এসময় বিজয় ডিজিটাল লিমিটেডের সিইও জেসমিন জুঁই, মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব সেবাস্টিন রেমা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সানোয়ারুল হক, ইউএনও শারমিন আরা, ডিজিটাল পল্লী প্রকল্পের উপদেষ্টা ইব্রাহিম খলিল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।








০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।