বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সংসদে প্রস্তাবিত আইনটি উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, চিন্তা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধান স্বীকৃত তবে সীমাবদ্ধ নয়। স্বাধীনতা মানে অন্যের অধিকার লঙ্ঘন করা নয়। আপনার স্বাধীনতা মানে আপনি যা চান তা বলা নয়। অন্যকে অসম্মান না করা। নারীকে অশ্লীল কথা বলা নয়। এসব বিষয় নিশ্চিতকরণের কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, বিরোধী দলের সদস্যরা আইনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে একমত। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নিরাপদ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সাইবার নিরাপত্তা আইনের কোনো বিকল্প নেই।
এর আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে সাইবার নিরাপত্তা বিল পেশ করেন তিনি।
পরে সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী, বিলটি অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। এরপর কমিটি যাচাই-বাছাই শেষে সংসদে তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়।
গত ৭ আগস্ট সরকার জানায়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে ‘রূপান্তর’ এবং ‘আধুনিকায়ন’ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর নাম হবে সাইবার নিরাপত্তা আইন। যেখানে বিদ্যমান আইনের কিছু ধারা সংশোধন করা হবে।
এরপর গত ২৮ আগস্ট সিএসএর চূড়ান্ত খসড়া অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা।
০ টি মন্তব্য