‘সমন্বয় ছাড়া আমরা আমাদের সাইবার জগতকে নিরাপদ করতে পারবো না। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে ডেটা শুধু পিপল, ডিভাইস, ওয়েব, বা অ্যাপের সাথেই নয় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ইন্টারনেট অব থিংস এর সাথেও যুক্ত হয়েছে, ফলে ঝুঁকির পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। সারা বিশ্বে প্রায় দশ ট্রিলিয়ন ডলার সমমূল্যের সাইবার অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। আমাদের সবারই ইন্টারনেটে, ডিজিটাল ডিভাইসে, বা সাইবার ওয়ার্ল্ডে কিছু না কিছু সম্পদ আছে। পৃথিবীতে দুধরণের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছে, একদল জানে যে তারা সাইবার হামলার শিকার হয়েছে, আরেকদল জানেও না যে তারা সাইবার হামলার শিকার হয়েছেন।
এসব ঝুঁকির থেকে বাচতে হলে আমাদের নিজেদের সক্ষমতা তৈরি করতে হবে যাতে এআই, মেশিন লার্নিং, ডেটা অ্যানালিটিক্সের ওপরে আমরা এতো বেশী পারদর্শী হই যাতে এইটার কোনো নেগেটিভ ইঊজ আমাদের বিরুদ্ধে কেউ না করতে পারে। সেজন্য ইন্ডাস্ট্রি, অ্যাকাডেমিয়া এবং গভর্নমেন্ট একসাথে কাজ করতে হবে। যেটি আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় ভাই বিগত সাত বছর ধরে বলে চলেছেন। তিনি বলেছেন চারটি বিষয়ে আমাদের সক্ষমতা অর্জন করতে হবে; এআই, রোবোটিক্স, মাইক্রোচিপ ডিজাইনিং, এবং সাইবার সিকিউরিটি। এই বিষয়গুলোতে যদি আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ এবং যোগ্য করে তুলতে পারি তাহলে আমরা ২০৪১ সালে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো’। -পলক
০ টি মন্তব্য