ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে, শত্রু পক্ষের অবস্থান জানতে এবং শত্রুপক্ষের দিকে কামান দাগার জন্য নিশানা ঠিক করতে ড্রোন নিয়িমিত কাজে লাগানো হচ্ছে। অতীতের সকল যুদ্ধ থেকে কয়েকগুন বেশী ড্রোনের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে। ভবিষ্যৎ এর যুদ্ধগুলো মূলত হবে ড্রোনের যুদ্ধ।
যুদ্ধের জন্য তৈরি ড্রোন যেমন ব্যবহৃত হচ্ছে ঠিক আবার অসামরিক ড্রোনও ব্যবহার করা হচ্ছে যা দোকানে কিনতে পাওয়া যায় ।
ইউক্রেনের কি ধরনের ড্রোন আছে?
ইউক্রেনের ব্যবহৃত প্রধান সামরিক ড্রোন তুরস্কের তৈরি, এটির নাম বায়রাক্টার টিবি-টু। আকারে এটি একটি ছোট উড়োজাহাজের সমান। এতে ক্যামেরা লাগানো আছে এবং লেজার-নিয়ন্ত্রিত বোমাও বহন করা যায়।
তুরস্কের সেই বিস্ময়কর প্রযুক্তির ড্রোন কিনছে বাংলাদেশ
উল্লেখ্য এই বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনটি সম্প্রতি বাংলাদেশ ক্রয় করছে। "তুরস্কের সেই বিস্ময়কর প্রযুক্তির ড্রোন কিনছে বাংলাদেশ"
রাশিয়ার কি ধরনের ড্রোন আছে?
রাশিয়া মূলত ব্যবহার করে ছোট-খাট সাধারণ মানের ওরলান-টেন ড্রোন। যুদ্ধের শুরুতে রাশিয়ার কাছে এরকম হাজারো ড্রোন ছিল। এখন হয়তো আর কয়েকশো অবশিষ্ট আছে। এই ড্রোনেও ক্যামেরা আছে এবং এটি থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া যায়।
অসামরিক ড্রোন কিভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে?
সামরিক ড্রোনের দাম অনেক বেশি, কাজেই ধ্বংস হলে নতুন করে পাওয়া সহজ নয়। কেবল একটি বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনের দাম বিশ লাখ ডলার।
কাজেই দুপক্ষই- বিশেষ করে ইউক্রেন- এখন ছোট বাণিজ্যিক মডেল ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছে। এরকম একটি ড্রোন হচ্ছে ডিজেআই ম্যাভিক-৩, যেটির দাম পড়ে ১ হাজার ৭শ ডলার।
ইউক্রেনের ব্যবহৃত প্রধান সামরিক ড্রোন তুরস্কের তৈরি, এটির নাম বায়রাক্টার টিবি-টু। আকারে এটি একটি ছোট উড়োজাহাজের সমান। এতে ক্যামেরা লাগানো আছে এবং লেজার-নিয়ন্ত্রিত বোমাও বহন করা যায়।
উল্লেখ্য এই বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনটি সম্প্রতি বাংলাদেশ ক্রয় করছে। "তুরস্কের সেই বিস্ময়কর প্রযুক্তির ড্রোন কিনছে বাংলাদেশ"
০ টি মন্তব্য